শো-এর পঞ্চম মরসুমের প্রতিযোগী চ্যাং প্রথমেই জানিয়েছেন তিনি অনেক দিন এই শো-এর সঙ্গে যু্ক্ত নন ৷ তাই সাম্প্রতিক বিতর্ক নিয়ে বিশেষ কিছু জানেন না ৷ তিনি বলেছেন, ‘ আমি শুনেছি প্রতিযোগীরা সকলেই বেশ প্রশিক্ষিত ৷ আমাদের মরসুম বেশ সাদামাটা ছিল ৷ কারণ আমরা কেই গ্ল্যামার দুনিয়ার অংশ ছিলাম না ৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও এক্সপোজারও ছিল না আমাদের ৷ সে সময় সব কিছুতেই একটা সারল্য থাকত ৷ ’
advertisement
নিজের মরসুমের স্মৃতিচারণ করেই শুধু থেমে থাকেননি ৷ সম্পূর্ণ এড়িয়ে যাননি চলতি মরসুমকেও ৷ তবে তিনি তীব্র সমালোনার পথে যাননি ৷ বরং, তাঁর মতে, ‘সকলেই জানেন যে রিয়্যালিটি শো-এ একটু আধটু নাটক চলতেই পারে ৷ এ সব আমাদের সময়ে খুব সহজ সরল ছিল ৷ কারণ আমরা কেউ গ্ল্যামার দুনিয়া থেকে ওখানে যাইনি ৷’
মোনালি ও চ্যাং, ফাইল চিত্র
এর আগে অভিজিৎ সাওয়ন্ত অভিযোগ করেছিলেন, ইন্ডিয়ান আইডল-এর মতো রিয়্যালিটি শো-এ প্রতিযোগীদের প্রতিভাকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না ৷ সেখানে তুলে ধরা হয় নাটককে ৷ অন্যদিকে, শো-এর সমালোচনা করে অমিত কুমার অভিযোগ করেছিলেন, প্রতিযোগীদের গান তাঁর ভাল লাগেনি ৷ কিন্তু উদ্যোক্তারা অর্থ দিয়েছিলেন বলে তিনি বাধ্য হয়ে প্রশংসা করেছিলেন ৷ তাঁদের পথে না হেঁটে কিছুটা মধ্যপন্থা নিলেন চ্যাং ৷
দাঁতের চিকিৎসক তথা গায়ক চ্যাং ২০০৭-এ ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এ চূড়ান্ত পাঁচজন প্রতিযোগী মধ্যে ছিলেন ৷ অন্যান্য রিয়্যালিটি শো-এও তিনি অংশ নিয়েছেন ৷ চিনা বংশোদ্ভূত ভারতীয় এই গায়ক তথা সঞ্চালক সঙ্গে মোনালি ঠাকুরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল ৷ তবে ২০১৫ সালে তাঁদের প্রেম ভেঙে যায় ৷