অভিনেত্রীর বোনের ফ্যাশন ব্র্যান্ড Label Nobo-র Nobo-র অর্থ হল, ‘নো বাউন্ডারিজ’ (No boundaries)। ২০২৪ সালে এই ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠা করেন কৃতির বোন নূপুর। ব্র্যান্ডের দাবি, আমরা প্রিমিয়াম এবং উচ্চমানের ফেব্রিক ব্যবহার করে থাকি। কৃতি শ্যানন, নূপুর শ্যানন, উরফি জাভেদ, সঞ্জনা সাঙঘি এবং রিডা তারানার মতো তারকারা এই ব্র্যান্ডের প্রচার করে থাকেন।
advertisement
সংশ্লিষ্ট ব্র্যান্ডের সবথেকে দামি লেহেঙ্গা হল একটি বেনারসি দিয়ে তৈরি লেহঙ্গা। এর দাম ২১০০০ টাকা। তবে সবথেকে দামি স্যুটের দাম এখানে ২৬৫০০ টাকা। আর সবথেকে কম দামি সেটের দাম ৭৭০০ টাকা। ওয়েস্টার্ন পোশাকের সেকশনে সবথেকে দামি পোশাকটি হল একটি স্কার্ট এবং একটি ক্রপ টপের সেট। যার দাম ২০০০০ টাকা। আর এই সেগমেন্টে সবথেকে সস্তা পোশাকটি হল একজোড়া শর্টস। যার দাম ২৪০০ টাকা।
রেডিট ব্যবহারকারীরা আসরে নেমে রীতিমতো ট্রোল করতে থাকে নূপুরের ব্র্যান্ডটিকে। একজন লিখেছেন যে, “আমার মনে হয় যে, তাঁর ব্র্যান্ডের নামটি অসম্পূর্ণ। কারণ উনি এটা লিখতে ভুলে গিয়েছে যে, Label NoboDY IS BUYING THIS OVERPRICED FAST FASHION SHIT FROM ME।” অন্য একজন লিখেছেন যে, “এই এত দাম দিয়ে এমনকী ওঁর দিদির নামে কারা এই সমস্ত পোশাক কেনেন?” অন্য এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী তো নূপুরকে সরাসরি একহাত নিয়ে বলেন, “উনি তো গ্রাহকদের সঙ্গে স্ক্যাম করছেন।”
এক নেটিজেন লিখেছেন, “হাস্যকর!” অন্য এক নেটাগরিক আবার দর কষাকষির কায়দায় মজাচ্ছলে মন্তব্য করেছেন যে, “শেষ দাম ৭৫০ টাকা দেব।” এক ব্যক্তি লিখেছেন, “আমি জয়পুর এবং যোধপুর গিয়েছিলাম গত বছর। আর সত্যি বলতে কী, ওখানকার স্থানীয় মার্কেটে এর থেকে ভাল প্যাচওয়ার্কের জ্যাকেট পাওয়া যাচ্ছিল। তা-ও মাত্র ১৫০০ টাকার কমে।” এখানেই শেষ নয়, আর এক নেটিজেনের কথায়, “ভাই, এই সমস্ত জামাকাপড় রাজৌরি অথবা চাঁদনি চকে বিক্রি হচ্ছে। আর কী????” এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীর বক্তব্য, “হে ঈশ্বর, আমার এখনও পর্যন্ত দেখা সবথেকে বিশ্রী জামাকাপড়।”