আরও পড়ুন: 'বুকে ব্যথা সহ্য করেই গান করছিলেন!' জানালেন ফিরহাদ হাকিম! শেষ ভিডিওতে কেকে-র মুখে যন্ত্রণা স্পষ্ট!
বৃহস্পতিবার কেকের শেষকৃত্য৷ তার আগে বাবাকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন কেকের কন্যা৷ বাবার উদ্দেশ্যে লিখলেন, বাবা, তুমি রয়ে যাবে চিরকাল, চিরজীবন৷ রবীন্দ্র সদনে গানস্যালুট দেওয়া হয় প্রয়াত গায়ককে। কেকের স্ত্রী জ্যোতি, ছেলে নকুল, মেয়ে তামারার সঙ্গে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ জ্যোতির কাঁধে হাত রেখে তাঁকে সান্ত্বনা দেন তিনি। কেকে আগে দিল্লিতে থাকতেন। স্ত্রী জ্যোতির কথা শুনে মুম্বই আসেন। এর পর দারুণ সাফল্য পান। এক সাক্ষাত্কারে কেকে বলেছিলেন, মুম্বইতে আসার পরে তাঁর জীবনে সাফল্য আসে। তিনি বলেছিলেন, এই সাফল্যের কৃতিত্ব শুধু তাঁর স্ত্রীর।
advertisement
আরও পড়ুন: রবীন্দ্র সদনে KK-কে গান স্যালুট, নিজেই তদারকিতে মমতা
হাজারো সংবেদনশীল সঙ্গীতপ্রেমীকে নিস্তব্ধ করে চলে গেলেন কেকে। কৃষ্ণকুমার কুন্নথ। নজরুল মঞ্চে অত্যধিক সংখ্যায় দর্শক, ভিড়, গরমে, দমবন্ধ করা পরিস্থিতিতেও যিনি থেমে যাননি। গানে বেঁচেছেন, গানেই থেকে গেলেন। মঙ্গলবার কলকাতার নজরুল মঞ্চে একটি অনুষ্ঠানে গান গাইতে গাইতেই অসুস্থ বোধ করছিলেন কেকে। বারে বারে তোয়ালে দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে স্পটলাইট নিভিয়ে দিতেও বলতে দেখা যায় গায়ককে। প্রবল ভিড়ে কাজ করেনি নজরুল মঞ্চের শীতাতপ নিয়ন্ত্রক যন্ত্রও। ধর্মতলার যে পাঁচতারা হোটেলে উঠেছিলেন কেকে সেখানে ফিরে অসুস্থতা আরও বাড়লে তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে হাসপাতালে যাওয়ার আগেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই গায়ক।