কেআরকে-র বিরুদ্ধে সদ্য অভিযোগ তুলেছেন এক ফিটনেস প্রশিক্ষক। গত শনিবার তাঁকে আবার গ্রেফতার করা হয়। অভিযোগকারিনীর দাবি, ২০১৯ সালে এই ঘটনাটি ঘটে। ২০২১ সালে কেআরকে-র বিরুদ্ধে পুলিশের দ্বারস্থ হন সেই মহিলা। তাঁর দাবি ছিল, ছবির জগতে কমলের প্রভাবের কথা জেনে তিনি ভয়ের চোটে মামলা দায়ের করতে পারেননি। রবিবার, অর্থাৎ ৪ সেপ্টেম্বর তাঁকে আদালতে পেশ করা হয়। সেখানেই তাঁকে জেল হেফাজতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: গ্রেফতারের কয়েক ঘণ্টা পরেই বুকে ব্যথা, হাসপাতালে ভর্তি কমল আর খান
এ দিকে ২০২০ সালে ঋষি কাপুর এবং ইরফান খানকে কেন্দ্র করে একটি ট্যুইটের জেরে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠানো হয়। ২০২০ সালেই অভিযোগ করেছিলেন যুব সেনা সদস্য রাহুল কানাল। গ্রেফতার করে বোরিভালি আদালতে পেশ করা হয় কমলকে। মামলা দায়ের হয়েছে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায়। ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতের রায় শোনানো হয়েছিল এক সপ্তাহ আগে।
আরও পড়ুন: বিমানবন্দরেই আটক, বিতর্কিত ট্য়ুইটের জেরে গ্রেফতার কেআরকে
এ বার অন্য মামলায় ফের বিপাকে কেআরকে। দ্বিতীয় বারের জন্য গ্রেফতার হলেন তিনি। এরই মাঝে প্রথম গ্রেফতারের কয়েক ঘণ্টা বুকে ব্যথার কথা জানানোয় তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।