TRENDING:

সলমনের জামিনের আবেদনের শুনানির আগেই মধ্যরাতে বদলি বিচারক

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#যোধপুর: সমস্যা ক্রমশই বেড়ে চলেছে সলমন খানের ৷ একে যোধপুর সেশনস কোর্টে শুক্রবার জামিন পাননি তিনি ৷ আজ শনিবার এ ব্যাপারে রায় দেবে আদালত ৷ তার আগেই মধ্যরাতে বদলি হলেন যোধপুর সেশনস কোর্টের বিচারক রবীন্দ্র কুমার জোশী ৷  তাঁকে যোধপুর থেকে রাজস্থানের শিরোহিতে পাঠানো হয়েছে ৷  এ বার এই মামলার শুনানি করবেন চন্দ্র কুমার সোনগরা ৷  কিন্তু তিনি আজই কাজে যোগ দেবেন কিনা তা পরিষ্কার নয়। আর বিচারক না থাকলে নতুন সপ্তাহের প্রথম কাজের দিন না আসা পর্যন্ত সাল্লুভাইকে জেলেই কাটাতে হবে। যদিও আইনি বিশেষজ্ঞদের ধারণা, বিচারক না থাকার কারণ দেখিয়ে অন্য এজলাসে নিয়ে যাওয়া হতে পারে সলমন খানের মামলা।
advertisement

সলমনকে জামিন দেওয়া হবে কিনা এ নিয়ে রায় দেওয়ার কথা ছিল বিচারক রবীন্দ্র কুমার জোশীরই ৷ তার আগেই বদলি নিয়ে জল্পনা চরমে ৷ তবে জানা যাচ্ছে, রাজস্থান হাইকোর্টের নির্দেশে বিরাট সংখ্যক বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে ৷ প্রায় ৮৭ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার বদলি হয়েছে ৷

এমনকী সলমন খানকে ৫ বছরের জেলের সাজা দিয়েছেন যে বিচারক দেব কুমার ক্ষেত্রী, তাঁকেও অন্যত্র বদলি করা হয়েছে ৷

advertisement

কৃষ্ণসার শিকার কাণ্ডে গতকাল রাতটা যোধপুরের জেলে কাটালেন ভাইজান। জেলে তিনি কয়েদি নম্বর ১০৬। ২ নম্বর ব্যারাকের ২ নম্বর সেলে রয়েছেন তিনি।

এবার দেখে নেওয়া যাক, গত রাতটা কীভাবে কাটল সলমনের। তাঁকে রাখা হয় যৌন নির্যাতনে সাজাপ্রাপ্ত আশারাম বাপুর পাশের সেলে। রাতে খেতে দেওয়া হয় ছোলার ডাল, বাঁধাকপির ঘ্যাঁট আর রুটি কিন্তু সলমন তা ছোঁননি। শোয়ার জন্য ৪টি কম্বল দেওয়া হয় তাঁকে। জেল আধিকারিকরা জানিয়েছেন, রাতে মেঝেতেই শুয়েছেন বলিউডের ভাইজান। প্রথম দিকে নাকি তাঁর রক্তচাপ বেড়ে যায়, পরে অবশ্য স্বাভাবিক হয়ে যায়।

advertisement

আজ সকালে তাঁকে খেতে দেওয়া হয় ছোলা, গুড় ও এক কাপ চা।

কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় নিম্ন আদালতে সলমনের ৫ বছর জেল হওয়ার পর তাঁর আইনজীবীরা সময় নষ্ট না করে জামিনের জন্য দ্রুত আবেদন করেন যোধপুর সেশনস কোর্টে। এর ওপর আজ বেলা সাড়ে দশটা থেকে শুনানি হওয়ার কথা।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

১৯৯৮ সালে হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির শ্যুটিংয়ে এসে যোধপুরের কাঙ্কাণি গ্রামে কৃষ্ণসার হরিণ শিকার করেন সলমন। ২০ বছর পর অবশেষে সেই অপরাধে তাঁর ৫ বছর কারাদণ্ড হয়েছে। যদিও অন্য ৪ অভিযুক্ত সেফ আলি খান, নীলম, তব্বু ও সোনালি বেন্দ্রে বেকসুর খালাস পেয়েছেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
সলমনের জামিনের আবেদনের শুনানির আগেই মধ্যরাতে বদলি বিচারক