আরও পড়ুন-ঋণের ফাঁদে জর্জরিত, দেশের এই রাজ্যগুলোর অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো হতে পারে!
বিয়ের পর ব্যাঙ্কক, পাট্টায়া-তে স্ত্রীকে নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন রাজা। মধুবনীর কথায়, রাজা ভীষণ কার্পন্য করে থাকেন। হানিমুনে গিয়ে এক ফন্দি এটে ফেলেন রাজা। স্ত্রী মধুবনীকে তিনি বোঝান, কলকাতায় তাঁদের পক্ষে পায়ে হেঁটে ঘোরা সম্ভব নয়। সকলে চেনেন, এসে কথা বলতে চাইবেন। ব্যাংকক-এ কেউ তাঁদের চেনে না।
advertisement
পায়ে হেঁটেই পাট্টায়া, ফুকেত ঘোরার প্রস্তাব দেন রাজা। প্রথমটায় মধুবনী ধরতে পারেননি। এই হাঁটার প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান তিনি। কিন্তু পা ব্যাথা হয়ে গেলেও রাজা গাড়ি ভাড়া করতে চান না। পয়সা বাঁচানোর জন্য যে এই বুদ্ধিগুলো বের করেছেন রাজা তা তিনি বুঝতে পারেন। ই-স্মার্ট জোড়ি-র মঞ্চে এই গল্পই বিস্তারে বলেন মধুবনী-রাজা।
আরও পড়ুন-ব্যক্তিগত ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন? জেনে নিন কোন ব্যাঙ্কে সস্তায় মিলবে
দেবলিনা-অনীকের গল্পটা খানিক ভিন্ন। হানিমুনে উটিতে বেড়াতে গিয়েছিলেন এই দম্পতি। শীতে গোটা উটি তখন কাঁপছে। এমন সময়, মাঝ রাতে দেবলীনার চকোলেট আইসক্রিম খেতে ইচ্ছে করে। মাঝে মধ্যেই নাকি এমন ইচ্ছে হয়ে থাকে দেবলীনার। স্ত্রীয়ের হুকুম তালিম করতে বেরিয়ে পড়েন অনীক। তবে ওই রাতে কোনও দোকান খোলা পায় না গায়ক। অবশেষে একটি অটোওয়ালার কাছে সাহায্য চান দেবলীনা-অনীক। দু’ঘণ্টা অটোতে ঘোরার পর একটি আইসক্রিম-এর ঠেলা দেখতে পায় তাঁরা। এই মজার ঘটনা দর্শকের সঙ্গে ভাগ করে নেন দেবলীনা-অনীক।
সোনালী-রজতের অভিজ্ঞতা আরও মজার। হানিমুনে যাওয়ার জন্য তিন তিনটে স্যুটকেস গোছান সোনালী। তিন খানা লাগেজ তাঁর একার। এর মধ্যে বেশ কিছু জামা কাপড় যেমন গুছিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন, ঠিক তেমন ভাবেই ফেরত নিয়ে আসেন নায়িকা। যাওয়া এবং আসা দু’বারই বেশি লাগেজের জন্য বাড়তি টাকা দিতে হয় তাঁদের। আপনাদের কারও সঙ্গে এই তারকা জুটির গল্পের মিল আছে নাকি?