২০০২ সালে ‘কোই মেরে দিল সে পুছে’ ছবি দিয়ে বলিউডে হাতেখড়ি হয় এষার। তখনও মেয়ের কেরিয়ার নিয়ে বিশেষ খুশি ছিলেন না ধর্মেন্দ্র। হেমা বলেন, “ওর (এষা) সিনেমায় কাজ করা নিয়ে উনি (ধর্মেন্দ্র) খুব একটা সন্তুষ্ট ছিলেন না। কিন্তু মা হিসাবে ওর পাশে থাকা আমার উচিত। আমি ওকে অন্য ভাবে বড় করেছি। ওকে সব ধরনের সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত করেছি।”
advertisement
আরও পড়ুন: দর্শকদের মন রাখতেই কি বদলাবে শাশুড়ি-বউমার সমীকরণ? ‘কার কাছে কই মনের কথা’ ধারাবাহিকে বিরাট ট্যুইস্ট
আরও পড়ুন: সমকামী উরফি জাভেদ? জাপটে ধরে কামড়ালেন রহস্যময়ী নারীর ঠোঁট, তাহলে কী…
হেমার কাছে এষা প্রশ্ন রাখেন, তাঁর মা, বাবা এবং দাদারা ছবিতে কাজ করতে পারলে, তিনি কেন পারবেন না? ধর্মেন্দ্র এষার এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দিতে পারেননি। তাই এষাকে আটকাতে পারেননি অভিনেতা।
বলিউডে একাধিক ছবি করার পর বিরতি নেন এষা। আপাতত অভিনয় জগত থেকে দূরে তিনি।সম্প্রতি দাদা সানি দেওলের ‘গদর ২’-এর বিশেষ স্ক্রিনিং আয়োজন করেন এষা।