আরও পড়ুন- রবীন্দ্রসঙ্গীত বলে ‘ধন ধান্য পুষ্পে ভরা’ গেয়ে উঠলেন ইন্দ্রাণী হালদার
এখনও পর্যন্ত ১৬ টি ভাষায় ২৫০০০ এরও বেশি গান গেয়েছেন কবিতা। শুরুটা ১৯৭১ সালে। লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে একটি বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য প্রথম গান রেকর্ড করেন কবিতা। বাকিটা ইতিহাস। সেরা মহিলা প্লেব্যাকশিল্পীর জন্য ৪ টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন তিনি (Playback singer Kavita Krishnamurti), লতা মঙ্গেশকর পুরস্কার এবং ২০০৫ সালে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘পদ্মশ্রী’তে ভূষিত করা হয় কবিতাকে।
advertisement
আরও পড়ুন- 'ও আন্তাভা'-র তালে লাস্যময়ী উরফি জাভেদ, হেসে খুন নেটিজেনরা
যে কোনও গানকেই ক্লাসিকে পরিণত করেছে কবিতা কৃষ্ণমূর্তির গলা। কিংবদন্তী এই শিল্পীর সর্বকালের সেরা হিট গানগুলির এক ঝলক রইল এই বিশেষ দিনে (Happy Birthday Kavita Krishnamurti)।
কে সেরা সেরা (পুকার)
মাধুরী দীক্ষিত এবং প্রভু দেবার অসামান্য নাচ এবং কিংবদন্তী এ আর রহমানের সুর গানটিকে অমর করে রেখেছে। গানের কথা লিখেছেন মাজরুহ সুলতানপুরি এবং জাভেদ আখতার।
প্যায়ার হুয়া চুপকে সে (১৯৪২: আ লাভ স্টোরি)
মনীষা কৈরালা এবং অনিল কাপুরের অপূর্ব রোম্যান্স এবং সুর ১৯৯৪ সালের এই গানটিকে আজও প্রেমের গানের তালিকার গোড়ায় রেখেছে।
মেরা পিয়া ঘর আয়া (ইয়ারানা)
৯০-এর দশকের সুপারহিট এই গান ভারতীয় বিয়ের মঞ্চগুলো থেকে এখনও বিদায় নেয়নি। বহুকাল ধরেই এমন বহু বহু গান কবিতা কৃষ্ণমূর্তির গলায় বেঁচে রয়েছে অমলিন।
আজ ম্যায় উপর (খামোশি)
সুর এবং কথাকে নিপাট গলায় বুনে এমন গানের জন্ম হয়। আর সেই গানে নিষ্পাপ এক ভালোলাগা মিশিয়ে দেন কবিতা। ১৯৯৬ সালে সঞ্জয় লীলা বনসালির সিনেমায় কুমার শানুর সঙ্গে ডুয়েট গেয়েছিলেন এই শিল্পী।
ডোলা রে ডোলা (দেবদাস)
ফের সঞ্জয় লীলা। মাধুরী দীক্ষিত এবং ঐশ্বর্য রাইয়ের নাচের গমক, তাঁদের রসায়ন এখনও মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছে দর্শকদের। কবিতা কৃষ্ণমূর্তির গলায় এই গান পূর্ণতা পেয়েছে।
হাওয়া হাওয়াই (মিস্টার ইন্ডিয়া)
শ্রীদেবী মানেই হাওয়া হাওয়াই, অথবা হাওয়া হাওয়াই মানেই শ্রীদেবী! বছরের পর বছর ধরে এই গানের বিভিন্ন রিমিক্স হলেও কবিতার গলায় এই গান আজও নস্টালজিয়া।
কবিতা কৃষ্ণমূর্তির অপূর্ব গলায় এই গানগুলি ভারতীয় চলচ্চিত্রের কিংবদন্তী হয়ে রয়েছে। ৬৪ তম জন্মদিনে সঙ্গীতশিল্পীকে (Happy Birthday Kavita Krishnamurti) শুভেচ্ছা।