কলকাতার লোরেটো কলেজ থেকে স্নাতক হওয়ার পর ১৯৭১ সালে গীতাঞ্জলি দূরদর্শনে চাকরিতে যোগ দেন৷ দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি চার বার সেরা পাঠিকার সম্মানে ভূষিত হয়েছেন৷ ১৯৮৯ সালে তিনি সম্মানিত হন ইন্দিরা গান্ধি প্রিয়দর্শিনী পুরস্কারে৷ ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা থেকে ডিপ্লোমা পাওয়া গীতাঞ্জলি ছিলেন বিজ্ঞাপন দুনিয়ার পরিচিত মুখ৷ শ্রীধর ক্ষীরসাগরের টেলিভিশন ‘খানদান’-এও তিনি অভিনয় করেন৷ ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন গীতাঞ্জলি৷
advertisement
তাঁর প্রয়াণে সামাজিক মাধ্যমে শোকপ্রকাশ করেছেন অনেকেই৷ কংগ্রেস নেতা নেত্তা ডি’সুজা লিখেছেন ‘‘টেলিভশনের পর্দায় গীতাঞ্জলি আইয়ারের আভিজাত্যপূর্ণ উপস্থিতি রয়েছে আমাদের স্মৃতিতে৷ টিভিতে খবর দেখার অভিজ্ঞতায় তিনি অবিস্মরণীয় ছাপ রেখে গিয়েছেন৷ তাঁর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করছি৷ তিনি শাশ্বত শান্তির জগতে বিচরণ করুন৷’’
সাংবাদিক শীলা ভাট ট্যুইট করেছেন, ‘‘ভারতের সেরা টেলিভিশন সংবাদপাঠিকাদের মধ্যে একজন গীতাঞ্জলি আইয়ার৷ আভিজাত্যপূর্ণ এই নারী প্রয়াত হলেন৷ তাঁর পরিবারের প্রতি গভীর শোকপ্রকাশ করছি৷’’ গীতাঞ্জলির মেয়ে পল্লবীও একজন পুরস্কারজয়ী সাংবাদিক৷