ছোট বয়স থেকেই বেশ ক্যামেরার সামনে সাবলীল আরাধ্যা৷ নাবালিকা হলেও নিজের জীবন এবং স্বাস্থ্য নিয়ে ভুয়ো খবরে রাশ টানতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে ছোট্ট মেয়ে৷ দিল্লি হাই কোর্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঐশ্বর্য কন্যা আরাধ্যাকে নিয়ে আরও কোনও বিভ্রান্তিমূলক কনটেন্ট বানানো যাবে না৷ অমিতাভের নাতনি আরাধ্যার মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভিডিও তৈরির অভিযোগে একগুচ্ছ ইউটিউব চ্যানেলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে আদালত৷ আজই শুনানির দিন৷
advertisement
আরও পড়ুন-অক্টোবরেই কি বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন রাঘব-পরিণীতি! জল্পনা তুঙ্গে বলিপাড়ায়
আরও পড়ুন-সলমনকে সাপোর্ট করতেই বাড়ল বিপদ! এবার লরেন্সের থেকে খুনের হুমকি পেলেন রাখি সাওয়ান্ত
বিচারপতি সি হরিশঙ্কর বলেন, অভিযুক্ত ইউটিউব চ্যানেলগুলিকে এই ধরনের ভিডিও আপলোড , পাবলিশ এবং প্রচার করা থেকে বিরত রাখা হয়েছে৷ এমনকী চ্যানেলের মালিককে খুঁজে বার করারও নির্দেশও দেওয়া হয়েছে গুগলকে৷ কেন্দ্রীয় সরকারকে আদালত এও বলেছে, এই ধরনের ভিডিও এবং কনটেন্টের অ্যাক্সেস ব্লক করে দিতে৷ বিচারপতি এও জানিয়েছেন, সমস্ত শিশুর ইচ্ছা ও অনিচ্ছাকে সম্মান দেওয়া কর্তব্য৷ যে কোনও তারকা সন্তান হোক বা সাধারণ ঘরের শিশু, সকলেরই মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভুয়ো তথ্য রটানো হলে তা আইনের চোখে আপরাধ বলেই গণ্য করা হবে৷ এর আগেও একাধিকবার ট্রোলিংয়ের শিকার হয়েছে আরাধ্যা৷ তবে এই প্রথমবার নিজে কোনও বিষয়ে পদক্ষেপ করেছে আরাধ্যা৷ তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে বেশ কড়া রায় দিয়েছে দিল্লি হাই কোর্ট৷