বই প্রকাশ অনুষ্ঠানের পর গানে গানে গলা মেলান সিধু, অনিন্দ্য, উপল, প্রস্মিতা, চন্দ্রিমা, গাবু। গিটারে সুর তোলেন প্রবুদ্ধ। উপস্থিত ছিলেন ‘ক্যাকটাস’-এর সদস্যরাও। বইটা প্রকাশ পেল অভিযান পাবলিশার্স থেকে, পাওয়া যাবে বই মেলায়। প্রচ্ছদ অলঙ্করণ করেছেন অতনু বিশ্বাস। অনেক কবিতার বয়স দশ বছর, কিছু কবিতার বয়স তারও বেশি। নানা সময় লেখা কবিতা এক ছাদের নীচে জায়গা করে নিল। কিছু কবিতা গান হয়েছে, কিছু কবিতাই হয়ে থেকে গিয়েছিল।
advertisement
নিউজ18 বাংলাকে সিধু বললেন, ‘‘নানা সময়ে লেখা কবিতাগুলো। যখন রাত নামে, চারিদিক শান্ত হয়ে যায়। তখন কবিতারা মাথায় ভিড় করে আসে। এতে প্রেম, প্রকৃতি, সামাজিক প্রেক্ষাপট নানা বিষয়ে লেখা রয়েছে। মোট ২১টা কবিতা।’’ বই প্রকাশের পর সিধুর কণ্ঠে ‘বাড়লে বয়স’, ‘হলুদ পাখি’, অনিন্দ্য-উপলের কণ্ঠে ‘আমার ভিনদেশী তারা’, গাবুর কণ্ঠে ‘পালিয়ে বেড়াই উল্লেখযোগ্য।
আরও পড়ুন: আসছে মকর সংক্রান্তি, শুভ দিনে রাশি মিলিয়ে এই কাজ করুন, সারা বছর অটুট থাকবে সুখ-সমৃদ্ধি
এই বইয়ের মুখবন্ধ লিখেছেন অনিন্দ্য। সিধুর দীর্ঘদিনের বন্ধু ‘চন্দ্রবিন্দু’র অনিন্দ্য। যখন বই প্রকাশের ভাবনা তাঁর মাথায় এল, তখন মুখবন্ধ লেখার আবদার যায় অনিন্দ্যর কাছে। বন্ধুর জন্য এই কাজটা করতে পেরে খুশি ও আনন্দ চট্টোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন এই বই রিলিজ অনুষ্ঠানে। সিধুকে শুভেচ্ছার পাশাপাশি গানও গাইলেন তিনি। পাশাপাশি উপস্থিত সৌমিত্র রায় এদিন সকলের কাছে অনুরোধ রাখেন, নিজের নিজের ব্যান্ডের বাইরে গিয়ে তাঁরা সকলে মিলে যদি একটা কাজ করেন। যেখানে কারও কণ্ঠ, কারও লিরিক, কারও সুর ও কারও ভাবনা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাবে। সিধু-সহ অনেকেই সৌমিত্রর এই ভাবনাকে স্বাগত জানিয়েছেন।