২০২২ সালে বিরল রোগ গ্লিওমা ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়েছিলেন ফায়ে। তবে সেই অসুখের সঙ্গে লড়াই করে জয়ী হয়েছিলেন গায়িকা। তবে তাঁর লড়াইয়ের গল্প এখানে শেষ নয়। এর আগে মাত্র ৮ বছর বয়সে একবার, পরে ১৩ বছর বয়সে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিলেন ফায়ে। সেই দু’বারই লিউকিমিয়া থেকে সেরে উঠেছিলেন। কিন্তু তাও শেষ রক্ষা হল না। মাত্র ২১-এই পথচলা শেষ।
advertisement
আরও পড়ুন: শিকড়ের টানে ফের বাংলা ছবিতে শর্মিলা, এবার সারথি ঋতুপর্ণা-ইন্দ্রনীল, শহরে তারকাদের মেলা
ডেভ স্টুয়ার্টের প্রযোজনায় প্রথম গানমুক্তি ঘটে গায়িকার। সেই স্টুয়ার্টের কথায় জানা যায়, গত গ্রীষ্মে গান রিলিজের পর ফায়ে জানতে পারেন, ব্রেন টিউমার ধরা পড়েছে তাঁর।
ডেভের কথায়, ‘‘ফায়ের তাঁর চারপাশের মানুষদের আনন্দ, মজা, হাসিতে ভরিয়ে রাখতে পারত। একইসঙ্গে তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন একটি মেয়ে। প্রকৃত অর্থেই সে একজন শিল্পী। তার সঙ্গে কাজ করার মুহূর্তগুলি আমি কখনওই ভুলব না। আমি ভাগ্যবান যে ফায়ে এবং তার মা প্যামের সঙ্গে আলাপ হয়েছে আমার। এই দুই মানুষ একসঙ্গে ফায়েকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। সেটিকে প্রত্যক্ষ করা একইসঙ্গে বড় বেদনাদায়ক এবং সুন্দর। আমার খারাপ লাগছে এটা ভেবে যে এত কম সময়ের জন্য ফায়ের প্রতিভার আঁচ পেল দুনিয়া। ফায়েকে আমি খুবই ভালবাসতাম।’’