যেখানে করোনা নিয়ে নীরবতা ভেঙেছেন তিনি ৷ কনিকা পোস্টে লিখেছেন যে তিনি জানেন তাঁর বিষয়ে নানান ধরনের কাহিনি রচনা করা হয়েছে ৷ তাঁর নীরবতার সুযোগ অনেক আষাঢ়ে গল্প ফাঁদা হয়েছে ৷ তিনি এতদিন চুপচাপ ছিলেন তার মানে এই নয় যে তিনি দোষী ছিলেন তাই মুখ বন্ধ রেখেছিলেন ৷ তিনি অপেক্ষা করছিলেন মানুষের কাছে যাতে সত্য নিজে থেকে পৌঁছে যায় ৷ দুঃসময়ে বন্ধুবান্ধবেরা তাঁর পাশে ছিলেন তাই তিনি নিজেকে বেশ কৃতজ্ঞ মনে করেন ৷ কনিকা লিখেছেন তিনি বাবা মায়ের সঙ্গে এখন দারুণ মুহূর্ত কাটাচ্ছেন ৷ লন্ডন, মুম্বই বা লখনউয়ে তাঁর সংস্পর্শে যাঁরা যাঁরা এসেছিলেন কেউ করোনায় আক্রান্ত হননি ৷ ১০ মার্চ লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন তিনি ৷
advertisement
সেই সময়ে বামানবন্দরে তাঁকে পরীক্ষা করা হয়েছিল ৷ তাঁকে কোনও নির্দেশিকাও দেওয়া হয়নি তখন ৷ বিদেশ থেকে ফিরে কোনও রকমের শারীরিক সমস্যা দেখা যায়নি বলেই কোয়ারেন্টাইনে তখন যাননি তিনি ৷ ১০ মার্চ লন্ডন থেকে ফিরে ১১ মার্চ লখনউয়ে আন্তর্দেশীয় বিমানে গিয়েছিলেন ৷
১৪ ও ১৫ মার্চা বন্ধুদের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ ও নৈশভোজ করেছিলেন ৷ তবে এই কথা মিথ্যা যে তিনি পার্টি দিয়েছিলেন ৷ এর মধ্যে কোনও পার্টিই তিনি আয়োজন করেননি ৷ ইনস্টাগ্রামে সাফ কথা গায়িকার ৷ এই নিয়েই আপাতত তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া ৷