১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় বৃহষ্পতিবার সলমন খানকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। পাঁচ বছরের জেলের সাজা শোনান বিচারক। সাজা ঘোষণার পরই যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে নিয়ে যাওয়া হয় সল্লু মিঞাকে। জেল সূত্রে খবর, শাস্তি শোনার পর থেকে এক কাপ চাও মুখে তোলেননি সলমন। রাতেই রক্তচাপ বেড়ে যায় অনেকটা। ব্লাড প্রেশারের ওষুধ খেতে হয় তাঁকে।
advertisement
রাতে দেওয়া হয় ডাল রুটি
তা ফিরিয়ে দেন সলমন
ব্যারাকের বাইরে কিছুক্ষণ পায়চারি করেন
মাটিতে কম্বল পেতে ঘুমোন
সকালে ডালিয়ার খিচুড়ি দেওয়া হয়
তা না খেয়ে ক্যান্টিন থেকে দুধ-পাঁউরুটি খেলেন
তারকা সুলভ আরামের কিছুই জুটছে না। বৃহষ্পতিবার নিজের জামা পরলেও শুক্রবার জেলের স্টোর খোলার পরই কয়েদির পোশাক পরতে দেওয়া হয় সলমনকে। এমতাবস্থায় বাইরে থেকে কিছু বুঝতে না দিলেও ভিতর থেকে ভেঙে পড়াই স্বাভাবিক। একই খবর পাওয়া যাচ্ছে সলমনের পরিবারের সদস্যদের ক্ষেত্রেও। রায় ঘোষণার পরই ভেঙে পড়েছেন দুই বোন অর্পিতা ও আলভিরা। ইতিমধ্যেই মুম্বই থেকে যোধপুর উড়ে গেছেন আরবাজ খান। সঙ্গে প্রযোজক সাজিদ নাদিওয়ালাও। সব মিলিয়ে শুক্রবার দিনটাও টেনশনের মধ্যেই কাটাতে হবে সলমন ও তাঁর পরিবারকে। এখন শুধুই শনিবার সকালের অপেক্ষা।