আদিত্য জানান প্রথম দিকে নাকি একাধিক বার প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি। আর বার বার প্রত্যাখ্যান করেছিলেন শ্বেতা। আদিত্য প্রথম দেখাতেই শ্বেতার প্রেমে পড়েছিলেন। তখনই ঠিক করেছিলেন, এই মেয়ের সঙ্গেই সম্পর্কে যাবেন।
আদিত্যর প্রেমে নাকি সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছিলেন তাঁর মা দীপা। গায়ক বলছেন, শুরুর দিকে, কখনও মিষ্টি করে, কখনও ঘুরিয়ে নানা ভাবে আমায় প্রত্যাখ্যান করেছিল শ্বেতা। আসলে আমার ধন্য়বাদ বলা উচিত মা-কে। মা বলেছিল, পরের বার শ্বেতার সঙ্গে দেখা হলে আমায় একবার বলিস।
এর পরে আদিত্যর মা-ই শ্বেতাকে রাজি করান ছেলের সঙ্গে একদিন ডেটে যাওয়ার জন্য। শ্বেতাও বলছেন, প্রথম দিকে আদিত্য অনেক চেষ্টা করত। এক বছর আমরা শুধুই বন্ধু ছিলাম।
কিন্তু তারপরে একসঙ্গে বহুদিন সম্পর্কে ছিলেন শ্বেতা ও আদিত্য। ডিসেম্বরেই মুম্বইয়ের জুহুতে একটি ইস্কনের মন্দিরে বিয়ে করেন আদিত্য ও শ্বেতা।