এএনআই-এর সঙ্গে আলাপচারিতায় আর মাধবন বলেন যে, “প্রথম যখন ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল, তখন তা ভাল ফল করতে পারেনি। ছবিটি ফ্লপ হয়। তাই আমি ভেঙে পড়েছিলাম। সমস্ত মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা করেছি। ছবিটি যাতে সাফল্য পায়, তার জন্য কোনও কিছুই বাকি রাখিনি। তা সত্ত্বেও ফলাফল ভাল হয়নি।”
advertisement
‘রহেনা হ্যায় তেরে দিল মে’ রি-রিলিজ প্রসঙ্গে মুখ খুলে মাধবন আরও বলেন যে, “যেটুকু আমি জানতে পেরেছিলাম, সেটা হল – ভাগ্য আমার জন্য বড় কিছু ঠিক করে রেখেছিল। দীর্ঘ ২৫ বছর পর আবারও মুক্তি পেল ছবিটি। আগের তুলনায় এবার আরও অর্থ উপার্জন করেছে ছবিটি। আর পঁচিশ বছর পর এই ভাবে ছবিটি স্বীকৃতি পাওয়ায় আমি অত্যন্ত আনন্দিত।”বাসু ভাগনানির পূজা এন্টারটেনমেন্টের প্রযোজনায় তৈরি হয়েছিল ‘রহেনা হ্যায় তেরে দিল মে’। ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন গৌতম বাসুদেব মেনন। ২০০১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সইফ আলি খান এবং দিয়া মির্জাও। ছবিটি আবারও মুক্তি পাওয়ার পরে প্রেক্ষাগৃহে এর সাড়া নিয়ে News18-এর সঙ্গে কথা বলেছেন মাধবন।
আরও পড়ুন-স্বামী বাড়িতে না থাকলেই এসব করতেন ঐশ্বর্য…! এতদিনে ফাঁস করলেন অভিষেক, জানলে রাতের ঘুম উড়বে আপনারও
অভিনেতার কথায়, “প্রেক্ষাগৃহে দর্শকদের মধ্যে যে উন্মাদনা দেখা গিয়েছে এবং যে পরিমাণ সাড়া পড়েছে, তা সত্যিই চমকপ্রদ এবং মনোমুগ্ধকর। সেভাবে দেখতে গেলে এটা তো আপ-টু-ডেট নয় কিংবা একটা ২৩ বছরের পুরনো কন্টেন্ট। এ নিয়ে অবশ্য মানুষের মাথাব্যথা নেই। বহু বছর ধরে সমস্ত টিভি চ্যানেল, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মেই দেখানো হয়েছে ছবিটি। আবার কমিউনিটি ওয়াচিং এক্সপেরিয়েন্সের জন্য প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি দেখার জন্য এখনও তাঁরা প্রেক্ষাগৃহে আসছেন। এমনকী একটা প্রেমকাহিনি দেখার জন্য তাঁরা ভাল অর্থও খরচ করছেন। যা প্রায় ২৩ বছর ধরে মানুষের মন ছুঁয়ে এসেছে।”