বিজ্ঞপ্তিতে আমির-কিরণ আরও লিখেছেন, ”বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত হঠাৎ করে নয়। আমরা বহুদিন আগে থেকেই আলাদা হয়ে যাওয়া নিয়ে চিন্তা করছিলাম। শুধু সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা ছিল। তবে এই সিদ্ধান্ত আমাদের সন্তান আজাদের উপর কোনওভাবেই প্রভাব পড়বে না। আমরা দু’জনেই আজাদকে বড় করে তুলব। একসঙ্গে ছবি ও পানি ফাউন্ডেশনের কাজও করব। আমাদের বন্ধু, আত্মীয়-পরিজনকে ধন্যবাদ আমাদের পাশে সব সময় থাকার জন্য। এই সময়টাতেও আপনাদের আর্শীবাদ ও শুভেচ্ছা চাই। এই বিবাহবিচ্ছেদকে কখনই শেষ হিসেবে নয়, বরং নতুন শুরু হিসেবে দেখার অনুরোধ করছি।”
advertisement
লগানের শ্যুটিং চলাকালীন পরিচয় হয়েছিল আমির খান এবং কিরণ রাও-এর। ২০০৫-র ২৮ ডিসেম্বর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ২০১১ সালে সারোগেসির মাধ্যমে আজাদের জন্ম হয়। কিরণের আগে রীনা দত্তকে বিয়ে করেছিলেন আমির। ১৯৮৬ সালে রীনাকে বিয়ে করেছিলেন আমির। ২০০২-এ রীনা এবং আমিরের ১৬ বছরে দাম্পত্যের অবসান হয়। আমিরের প্রথম পক্ষের দুই সন্তান জুনেইদ ও ইরা।