তিনি শেয়ার করেছিলেন পল্লবীর একটি সাদাকালো ছবি৷ ক্যাপশনে লিখেছিলেন ‘মানে! কী এসব...মানতে পারলাম না’৷ তার পর ট্যাগও করেছিলেন পল্লবীকে৷ যিনি নিজে পল্লবীর রহস্যমৃত্যু মেনে নিতে পারেননি মন থেকে, তিনি নিজে কী করে এই পথ বেছে নিলেন, ভাবতে পারছেন না ঘনিষ্ঠরা৷
বুধবার রাতে উদ্ধার হয় ২১ বছর বয়সি বিদিশার গলায় ওড়নার ফাঁস দিয়ে ঝুলন্ত দেহ৷ পুিলশ সূত্রে জানা গিয়েছে ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল৷ উদ্ধার হয়েছে একটি সুইসাইড নোট-ও৷ এই ঘটনায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে৷ বিদিশা আত্মঘাতী হয়েছেন, নাকি এর পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে, খতিয়ে দেখা হচ্ছে সেই সম্ভাবনাও৷
advertisement
আরও পড়ুন : শর্মিলার জামাই কুণাল খেমুর জন্মদিনে দেখুন তাঁদের পারিবারিক অ্যালবাম
আরও পড়ুন : উদ্ধত বক্ষে নিটোল বিভাজিকা, রইল এষার একগুচ্ছ লাস্যময়ী ছবি
সামাজিক মাধ্যমে বিদিশার পোস্ট তথা তাঁর ঘনিষ্ঠ বৃত্ত থেকে জানা গিয়েছে ইদানীং তিনি মানসিক অস্থিরতার শিকার হয়ে পড়েছিলেন৷ কাজে অমনোযোগী হয়ে পড়ার পাশাপাশি মাঝে মাঝেই অকারণে উদাসী হয়ে পড়তেন৷ ইতিমধ্যেই জল্পনা গুঞ্জরিত, যে বিদিশাও জড়িয়ে পড়েছিলেন সম্পর্কের টানাপড়েনের জালে৷ সেই চাপ সহ্য করতে না পেরেই কি নিজেকে শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত? উত্তর খুঁজছেন তাঁর কাছের মানুষজন৷