দেবী ভোজপুরি বিনোদনের জগতে অত্যন্ত পরিচিত মুখ ৷ বিহারের ছাপড়া জেলার বাসিন্দা তিনি। সেখানেই পড়াশোনার পাশাপাশি সঙ্গীত প্রশিক্ষণ নেন তিনি। তিনি ভোজপুরি লোকগানগুলির মাধ্যমে খ্যাতি অর্জন করেছেন। এর মধ্যে আছে ‘পিয়া গইলে কালকতা এ সাজনি’, ‘কুয়ে কা ঠান্ডা পানি’, ‘পারওয়াল বেচে জাইব ভোলপুর’ ও ‘গোরি চোরি-চোরি’ অন্যতম। আর গেয়েছেন ‘পরদেশিয়া-পরদেশিয়া’, ‘পিয়া বাঁশিয়া বাজায় আধ্য রাতিয়া’, ‘দিল তুঝে পুকারে আজা’, ‘আঙ্গুরি মেইন দুছলে বিয়া নাগিনিয়া’-র মতো অসংখ্য হিট গান।
advertisement
আরও পড়ুন– ব্যাগে ৩৫টি বিস্কুট, দাম পাঁচ কোটি ! সীমান্তে উদ্ধার বিপুল সোনা, বিএসএফ-এর জালে যুবক
গ্রেটার নয়ডার ফোর্টিস হাসপাতালের প্রাক্তন গাইনেকোলজিস্ট এবং IVF Specialist ডা. সোনালি গুপ্তা News18 কে বলেছেন যে অবিবাহিত মহিলারা IVF-এর মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিতে পারেন। ভারতে Assisted Reproductive Technology (Regulation) Act ২০২১ এর অধীনে অবিবাহিত, ডিভোর্সপ্রাপ্ত এবং বিধবা মহিলারা IVF প্রযুক্তির সাহায্যে মা হতে পারেন। এর জন্য তারা স্পার্ম ব্যাঙ্ক থেকে ডোনারের স্পার্ম নিতে পারেন। IVF প্রযুক্তিতে মহিলাদের অন্ডাশয় থেকে Eggs এবং পুরুষদের স্পার্ম থেকে ল্যাবে Embryo তৈরি করা হয়। তারপর এটি মহিলার গর্ভাশয়ে সঠিকভাবে স্থাপন করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় মহিলারা গর্ভধারণ করেন এবং তারপর ভ্রূণের বিকাশ হয়। এইভাবে অবিবাহিত মহিলারা মা হতে পারেন।
আরও পড়ুন– মোবাইল নম্বর শেষ হচ্ছে ৯ দিয়ে? দেখুন তো সব কিছু আপনার জীবনের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে কি না
ডাক্তার সোনালি জানিয়েছেন যে IVF একটি সফল এবং নিরাপদ প্রক্রিয়া ৷ IVF প্রযুক্তির সাফল্য মহিলাদের বয়সের উপর নির্ভর করে। যদি কোনও মহিলা ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সে IVF-এর সাহায্য নেন, তাহলে তাঁর সাফল্যের হার বেশি হবে। ৩৫ থেকে ৪০ বছর বয়সের পর IVF-এর সাফল্যের হার কমে যায়। ৪০-এর বেশি বয়সের মহিলারা প্রেগনেন্সির জন্য ডোনর এগসের অপশনও বেছে নিতে পারেন। এতে তাঁরা কোনও অন্য মহিলার এগসের সাহায্যে প্রেগনেন্ট হতে পারেন। যদি সঠিক বয়সে IVF ট্রিটমেন্ট করানো হয়, তাহলে অবিবাহিত মহিলারাও কোনও সমস্যা ছাড়াই সন্তানের জন্ম দিতে পারেন এবং সন্তানের সুখ অর্জন করতে পারেন।