সম্প্রতি তাঁর একটি ইনস্টাগ্রাম ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে চারদিকে। যেখানে তিনি নিজের রোগ এবং রোগের উপসর্গ, পাশাপাশি তা থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে কথা বলেছেন। ১৪ বছর বয়স থেকে অনশুলা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (পিসিওএস)-এ ভুগছেন।
তার ফলে বিবিধ শারীরিক জটিলতা তৈরি হয় অর্জুনের বোন। ছোট থেকে গোঁফ তৈরি হয় তাঁর। ওজন বেড়ে যায় অনেকটা। পিরিয়ডের সময়ে তুমুল ব্যথা হত অনশুলার।
advertisement
অনশুলার কথায়, ''পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোমে আক্রান্ত হই ১৪ বছর বয়সে। এখন বড় হওয়ার পর বুঝতে পারি, এই রোগ খুবিই সাধারণ। অনেকের হয়। কিন্তু সেই সময়ে, এই নিয়ে খুব বেশি কথা বলত না কেউই। আমার ধারণা ছিল, আমিই একমাত্র এই রোগে ভুগছি।''
আরও পড়ুন: মেরুন বডিহাগিং পোশাকের ফাঁকে উন্মুক্ত বিভাজিকা, মোমের মতো লাবণ্য! তুমুল বোল্ড অবতারে জাহ্নবী
গোঁফের জন্য মাঝেমধ্যেই কামাতে হত। মুখের অন্যান্য জায়গায় লোমও ছাটতে হত তাঁকে। প্রতি মাসে পিরিয়ড হত না অনশুলার। কিন্তু যখন হত, ভয়ানক যন্ত্রণায় ছটফট করতেন বনি-কন্যা। সবাই তাঁকে পরামর্শ দিতেন, ওজন কমালে পিসিওএস রোগ থেকে মুক্ত হবেন তিনি।
আরও পড়ুন: ভিকি-ক্যাটরিনা থেকে কাজল, মালাইকা... মণীশ মালহোত্রার দিওয়ালি পার্টিতে চাঁদের হাট
এই স্বীকারোক্তির পরে তিনি তাঁর অনুগামীদের থেকে জানতে চাইলেন, তাঁদের মধ্যে কেউ এই একই রোগে ভুগেছেন কিনা এবং তা থেকে সেরে উঠেছেন কী ভাবে।