কেবিসি-তে সঞ্চালক অমিতাভের মুখোমুখি হয়েছিলেন কল্পনা সিং ৷ পেশায় কল্পনা একজন স্কুল প্রিন্সিপ্যাল ৷ হট সিটে বসে তিনি নিজেই এই অনলাইন চ্যালেঞ্জের প্রসঙ্গ তোলেন অমিতাভের সামনে ৷
অমিতাভ বলেন, আরাধ্যার বাবা-মা অভিষেক এবং ঐশ্বর্যা অনলাইন ক্লাসের বিষয়ে সাহায্য করেন আরাধ্যাকে ৷ অমিতাভ বলেন, ‘‘আমাদের বাড়িতেও বাচ্চা আছে ৷ যে এখন অনলাইন ক্লাস করছে ৷ এই নিয়ে সারা ক্ষণ ব্যস্ত থাকে ৷ ওর বাবা মা দু’জনেই সাহায্যকারী হয়ে সঙ্গে থাকে ৷ কম্পিউটার কী করে চালায়, কী পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করতে হবে, সে সব জানাতে ও শেখাতে থাকে ৷’’
advertisement
নাতনিকে অনলাইন ক্লাস করতে দেখেওছেন অমিতাভ ৷ সে সময় আরাধ্যা ছিল অনলাইন যোগপ্রশিক্ষণ ক্লাসে ৷ কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে যোগচর্চা করছিল ৷ তারকা আরও জানান, কিছু কিছু অনলাইন ক্লাসে তিনি নাতনির সঙ্গে ছিলেনও ৷ অনলাইন বা ভার্চুয়াল ক্লাসের পরিবেশ ভাল লেগেছে তাঁর ৷ কেবিসি-র এই ত্রয়োদশ মরসুমে প্রতি শুক্রবার আসেন তারকা প্রতিযোগী ৷ দীপিকা পাড়ুকোন এবং ফরাহ খানেরও এই শো-এ যোগ দেওয়ার কথা ৷
যে আরাধ্যাকে নিয়ে কথা বলেছেন অমিতাভ, সেই বালিকা কার্যত আজন্ম ও আশৈশব তারকা ৷ এ বছর তার ১০ বছর বয়স পূ্র্ণ হবে ৷ এর আগে এ বছরই অভিষেক বচ্চন এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আরাধ্যাকে ছোট থেকেই তার পারিবারিক ঐতিহ্য সম্বন্ধে শেখানো হয়েছে ৷ বোঝানো হয়েছে তার পারিবারিক অবস্থানের গুরুত্ব ৷ এমনকি, পাপারাজ্জিদের ছবি তোলার মুহূর্তে নিজেকে কীভাবে সামলাতে হবে, সে বিষয়েও মেয়েকে শিখিয়েছেন ঐশ্বর্যা ৷ জানান অভিষেক ৷