আরও পড়ুন- ছিল না ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ, অসুস্থতা! কেকে'র হার্ট অ্যাটাকের কারণ তবে কী?
সোশ্যাল মিডিয়ায় আরমান মালিক জানিয়েছেন, ভারতে কনসার্টের জন্য “উন্নত ব্যবস্থাপনা, চিকিৎসা এবং জরুরি সুবিধার” প্রয়োজন। আরমান লিখেছেন, “ভারতে কনসার্টের জন্য আরও ভালো ব্যবস্থাপনা, চিকিৎসা ও জরুরি সুবিধার প্রয়োজন। আমি এমন অনেক শো দেখেছি এবং এর অংশ হয়েছি যেখানে আমাদের পারফর্ম করার উপযুক্ত পরিবেশউ নেই৷ তবুও, আমরা শিল্পী, আমরা পারফর্ম করা চালিয়ে যাচ্ছি কারণ আমরা আমাদের ভক্তদের হতাশ করতে চাই না।”
advertisement
বুধবার সকালেই নজরুল মঞ্চের ভিআইপি এন্ট্রান্স থেকে শুরু করে বিভিন্ন গেটে ভাঙচুর ও বিশৃঙ্খলার ছবি স্পষ্ট লক্ষ্য করা গিয়েছে। কোথাও কোথাও ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় বাঁশ ও কাঠের টুকরো। কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত কর্মী চন্দন মাইতি জানান, নজরুল মঞ্চ অডিটোরিয়ামে মোট ২ হাজার ৪৮২ জন বসতে পারেন। গতকাল সন্ধ্যেবেলায় ছয়-সাত হাজারের বেশি দর্শক ভিড় করেন। অনুষ্ঠান শুরু হতেই শুরু হয় বিশৃঙ্খলা। ধর্মতলার যে পাঁচতারা হোটেলে উঠেছিলেন কেকে সেখানে ফিরে অসুস্থতা আরও বাড়লে তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে হাসপাতালে যাওয়ার আগেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই গায়ক।
আরও পড়ুন- "ছোড় আয়ে হাম ওহ গলিয়াঁ" দিয়ে যাত্রা শুরু! 'ছোট ভাই' কেকে'র প্রয়াণে স্তব্ধ বিশাল
বুধবার সকালেই কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছন কেকে’র পরিবার। ময়নাতদন্ত শেষে গায়কের মরদেহ মুম্বইয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। মৃত্যুর কারণ জানতে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করা হবে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ ধর্মতলার পাঁচতারা হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজও পরীক্ষা করবে এবং কর্মচারী ও অনুষ্ঠানের আয়োজকদের সঙ্গেও কথা বলবে।