তবে তিনি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান চিকিৎসক সিদ্ধার্থ ঘোষকে, যিনি না থাকলে এত তাড়াতাড়ি সেরে উঠতে পারতেন না বলে মনে করছেন কনীনিকা৷ এমনকী চিকিৎসকের স্ত্রী মিত্রাদেবীর কথাও উল্লেখ করেছেন অভিনেত্রী৷ তাঁর সুস্থতার পিছনে চিকিৎসক পত্নীর অবদান রয়েছে যথেষ্ঠ৷ নিজেই ফেসবুক পোস্টে তা স্পষ্ট করেছেন৷
আরও পড়ুন সাক্ষী 'মটন বিরিয়ানি'! দেখতে দেখতে দু’বছর পার, সুখে সংসার করছেন মানালি-অভিমন্যু
advertisement
তবে অবশ্যই পরিবার রয়েছে তাঁর পাশে, এবং পরিবারেরই তাঁর শক্তি, বলেছেন কণীনিকা৷ তিনি লিখেছেন, কিয়া, আমার স্বামী, বাবা, মা, কাকা, আমার বোন আমার জীবনশক্তির উৎস৷ আর যাদের ধন্যবাদ না জানিয়ে পারব না তা হল তোমরা...আমার দর্শক, আমার বন্ধুরা, আমার ভক্তরা, আমার শুভাকাঙ্খী, আমার আত্মীয়, তোমাদের প্রার্থনায় আজ আমি সুস্থ৷
তবে এখনও তাঁর পুরোপুরি সুস্থ হতে কিছুটা সময় লাগবে৷ এখন বিশ্রামে থাকবেন তিনি৷ ফলে কাজ কর্ম শুরু করতে আরও কিছুটা সময় লাগবে৷ ধীরে ধীরে তিনি সুস্থ হয়ে উঠবে৷ এই সময়টা সকলকে পাশে চাইছেন কণীনিকা৷
আরও পড়ুন ৪১ বছর কাছাকাছি আসেননি অমিতাভ-রেখা, সিলসিলা-য় ত্রিকোণ প্রেম কি সত্যিই ঘর ভাঙার ইঙ্গিত ছিল?
মেরুদণ্ডে দিনকয়েক ধরেই অসহ্য ব্যথা অনুভব করছিলেন। ডাক্তার অস্ত্রোপচারের উপদেশ দেন। চেন্নাইতে তাঁর মেরুদণ্ডের অস্ত্রোপচার হয়। এখন তিনি সুস্থ তবে বিশ্রামে থাকবে হবে৷