মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক কিরণ গিত্যে জানিয়েছেন, 'সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে। কিছু অভিযোগ পেয়েছি। তবে সেই সব অভিযোগ ইভিএম খারাপের৷ সেক্টর অফিসার ব্যবস্থা নিয়েছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ভোটারদের বাধা দেওয়ার যে অভিযোগ করেছেন তা পেয়েছি৷ আমরা ভোটার হেল্পলাইন নাম্বার চালু করেছি৷ সেখানে অভিযোগ জানাক। আমরা ব্যবস্থা নেব।'
আগরতলা, বড়দোয়ালি, রামনগর, মান্দাই, আমবাসা, বনমালীপুর, ধনপুরের মতো একাধিক হাইভোল্টেজ কেন্দ্রে বৃহস্পতিবার নির্বাচন শুরুর সময় থেকে নজর রয়েছে। এখনও পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটগ্রহণ চলছে ত্রিপুরার ৬০টি বিধানসভা কেন্দ্রেই।
advertisement
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশনের বিরাট পদক্ষেপ, বাড়িতে বসেই ভোট দিতে পারবেন প্রবীণ নাগরিকেরা
গোটা রাজ্যে মোট ৩ হাজার ৩৩৭টি ভোট গ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে৷ যার মধ্যে ১১০০ কেন্দ্রকে স্পর্শকাতর এবং ২৮টিকে অতি স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত করেছে নির্বাচন কমিশন৷ অশান্তি এড়াতে রাজ্যের সর্বত্রই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার আয়োজন করা হয়েছে৷ নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীর ৩১ হাজার জওয়ান এবং রাজ্য পুলিশের ২৫ হাজার কর্মীকে মোতায়েন করা হয়েছে৷
দ্বিতীয় বারের জন্য ত্রিপুরায় ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি? নাকি বাম-কংগ্রেস জোটের উপরে আস্থা রাখবেন উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের মানুষ? নাকি সবাইকে চমকে দিয়ে ত্রিপুরায় সরকার গঠনে নির্ণায়ক শক্তি হয়ে উঠবে প্রদ্যোৎ মাণিক্যর তিপরামোথা? আজ এই সিদ্ধান্তই নেবেন ত্রিপুরার ২৮ লক্ষ ভোটার৷ যদিও এই সব প্রশ্নের জবাব মিলবে আগামী ২ মার্চ৷ ওই দিন ত্রিপুরার সঙ্গেই মেঘালয় এবং নাগাল্যান্ড নির্বাচনেরও ফল ঘোষণা৷ যদিও উত্তর পূর্বের এই দুই রাজ্যে ভোট গ্রহণ হবে ২৭ ফেব্রুয়ারি৷
সব সর্বশেষ পড়ুন ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন 2023 এখানে খবর