প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, “পদ্ম জাতীয় ফুল। নির্বাচন কমিশন সেই ফুলে প্রতীক দেশের একটি রাজনৈতিক দলকে দিয়ে রেখেছে। সুতরাং সেই প্রতীক ব্যবহার না করাই বাঞ্ছনীয় ছিল।”
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “আমাদের জাতীয় পাখি ময়ূর, জাতীয় পশু বাঘ ছিল, এখন সিংহ করে দিয়েছে কিনা জানি না। তবে সে সবও রাখতে পারত। এ ব্যাপারে যদিও আমি আপত্তি করছি না। বাকিরা বলছেন। এই যেমন সাংবাদিকরা প্রশ্ন করাতে আমার মতামত জানালাম মাত্র।”
advertisement
কয়েকদিন আগে প্রধানমন্ত্রী জি২০ এর যে লোগো প্রকাশ করেছেন। সেই লোগোতে দেখা যাচ্ছে পদ্মফুল রাখা হয়েছে, যা বিজেপির নির্বাচনী প্রতীক। এ নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সোমবার সে ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। এদিন দিল্লি যাওয়ার আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "এটা গোটা দেশের মর্যাদার বিষয়। আমি বাধা দিচ্ছি না। কিন্তু মৌলিক প্রশ্ন তো থেকেই যায় যে পদ্মফুল থাকবে কেন?"
আরও পড়ুন, কাঁথির জবাব কাঁথি থেকেই, অভিষেকের পাল্টা সভা করবেন শুভেন্দু
কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আজকে প্রধানমন্ত্রী একটা বৈঠক ডেকেছেন। জি২০ নিয়ে এই বৈঠক হবে। আমাদের এখানেও ৩-৪টে ভেন্যু আছে। সেই জন্যই যাচ্ছি। মিটিং শেষ হতে হতে রাত হয়ে যাবে। সেটা হয়ে গেল রাজস্থানের আজমের শরীফ যাব। ওখান থেকে আমি পুষ্কর যাব। তারপরে আমি রাতে ফিরে আসব। এখানে ওয়ান-টু-ওয়ান মিটিং হবে না। এটা শুধু জি২০-র মিটিং।"