আর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও কর্ণাটকে বিজেপির সব থেকে প্রবীণ নেতা ইয়েদুরিয়াপ্পা বলেছেন, “জনতার এই রায়কে আমরা মাথা পেতে নিচ্ছি। বেশ কিছু উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজ করেছিল বিজেপি সরকার। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমরা পরাস্ত হয়েছি। নতুন সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা করবে বিজেপি। কেন এই ফল হল তা বিস্তারিত আকারে খতিয়ে দেখা হবে।”
আরও পড়ুন: ‘কর্ণাটক আগামিকালের জন্য শিক্ষা!’ কংগ্রেস-বিজেপির নাম না করেই কী বললেন মমতা?
advertisement
এবারের বিধানসভা ভোটে প্রার্থী বাছাই নিয়ে বিজেপির একাংশের মধ্যে যথেষ্ট অসন্তোষ ছিল। আবার কংগ্রেসের তরফে প্রচারে কর্ণাটকে বিজেপি সরকারের দুর্নীতি একটা বড় ইস্যু ছিল।
অবশ্য ভোটোর প্রচারে অন্তত কোনও খামতি রাখেনি গেরুয়া শিবির। অন্তত সাড়ে নয় হাজার জনসভা, প্রধানমন্ত্রী সহ বিজেপির শীর্ষ নেতাদের রোড শো আর পাশাপাশি হাইটেক প্রচার সব দিক থেকেই পুরোদমে ময়দানে নেমেছিলেন বাসবরাজ বোম্মাই-ইয়েদুরাপ্পারা।
আবার প্রচারের শেষ ছয় দিনে ঝড় তুলে দেওয়া নরেন্দ্ মোদি রাজ্যবাসীর জন্য তাঁর বিশেষ আবেদনে বলেছিলেন, “বিজেপি সরকার কর্ণাটকে পরিবহণের আধুনিকীকরণ, গ্রামীণ ও শহুরে অঞ্চলে জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি এবং মহিলা ও যুবকদের জন্য সুযোগ তৈরি করতে কাজ চালিয়ে যাবে। প্রত্যেক কর্ণাটকবাসীর স্বপ্ন হচ্ছে আমার স্বপ্ন।” কিন্তু ভোটের ফল প্রকাশের পর দেখা গেল সে স্বপ্ন আর বাস্তবায়িত হল না কন্নড় ভূমে।