য়ের পর সাংবাদিক বৈঠকে কঙ্গনা বলেন,’আজকের এই দিনটা আমার জন্য বিশেষ দিন। প্রার্থী হিসেবে এটা আমার প্রথম নির্বাচন ছিল। যেহেতু রাজনীতিতে প্রথম, সেহেতু নানা অনিশ্চয়তা ছিল। এটা আমার প্রথম জয়ও। আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই আমার দলীয়কর্মীদের। নেতা জয়রাম ঠাকুরজিকে। যিনি প্রথম থেকে আমার পাশে ছিলেন। আমাদের সব বিধায়কদেরও ধন্যবাদ। তবে মাথানত করে ধন্যবাদ জানাই মান্ডির সমস্ত মানুষকে। মান্ডিকন্যা, মান্ডির বোন কঙ্গনাকে এত ভালেবাসা দিয়েছে। মান্ডির সেনা হিসেবে মান্ডিকে রক্ষা করব। বিকাশ করব।’
advertisement
আরও পড়ুন: জোর টক্কর, সন্ধ্যা ৭টায় বিজেপি সদর দফতরে নরেন্দ্র মোদি! লাড্ডু, ফুলে সেজে উঠছে দিল্লি
কঙ্গনার প্রবল প্রতিপক্ষ ছিলেন মান্ডির ‘রাজাসাহেব’ বিক্রমাদিত্য সিং। মান্ডির প্রয়াত রাজা বীরভদ্র সিংয়ের পুত্র। বীরভদ্র সিং হিমাচলের রাজনীতিতে কিংবদন্তি। বহুবার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। হিমাচলে ‘বীরভদ্র মডেল’ বেশ জনপ্রিয়ও। যার সুফল সবচেয়ে বেশি পেয়েছে মান্ডিই। বিক্রমাদিত্যর বয়স মোটে ৩৩। ধারেভারে রাজনীতিতে তিনি অনেকটাই এগিয়ে। কঙ্গনার জন্য মান্ডির লড়াই ছিল রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠা পাওয়ার। কিন্তু বিক্রমাদিত্যর জন্য লড়াইটা নিজেদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার।
আরও পড়ুন: একলাফে কমবে তাপমাত্রা, উত্তরের এই জেলায় টানা বৃষ্টি চলবে! দক্ষিণে কেমন আবহাওয়া?
কিন্তু তা হল না। কঙ্গনা প্রথমবারই এসে দেখলেন ও জয় করলেন। প্রায় ৭৫ হাজার ভোটে জিতেছেন কঙ্গনা। ভোটের দিনই কঙ্গনা বলেছিলেন, ‘হিমাচল প্রদেশে গেরুয়া ঝড়। আশা করি, মাণ্ডির মানুষ আমাকে আশীর্বাদ করবেন।’ কঙ্গনাকে জেতার পরই এক্স হ্যান্ডেলে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অনুপম খের।