আরও পড়ুন: কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে মামলা সিবিআই কর্তার, সুপ্রিম কোর্টে আজ সিবিআই যুদ্ধ
১৯৮২ সালে আলিপুরদুয়ারের বক্সা জঙ্গল ব্যাঘ্র প্রকল্প হিসাবে স্বীকৃতি পায়। শেষ ২০ বছরে এই জঙ্গলে সরাসরি বাঘেদের তেমন কোন অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায়নি। সম্প্রতি বাইরে থেকে রয়াল বেঙ্গল টাইগার এনে জঙ্গলের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য বনদফতর। বাইরে থেকে হরিণ এনেও এই জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে। এবার বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গলকে প্লাস্টিক মুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে বনদফতর। বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য ফেলার জন্য পর্যটকদের বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে কাগজের ব্যাগ।
advertisement
আরও পড়ুন: রেলের নতুন স্কিম, ওয়েটিং লিস্টে থাকলেও মিলবে কনফর্ম সিট
পরিচ্ছন্ন বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প
--------------------------------
- বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প মোট ৭৬০ বর্গ কিমি
- ব্যাঘ্র প্রকল্পের ৪০০ বর্গ কিমি সংরক্ষিত জঙ্গল
- বাকি জঙ্গল অতিরিক্ত এলাকা
- সমস্ত এলাকা প্লাস্টিক মুক্ত করার পরিকল্পনা
- জঙ্গলে ঢোকার টিকিট কাটার সময় কাগজের ব্যাগ দেওয়া হচ্ছে
বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পে আরও রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার বাইরে থেকে এনে ছাড়ার পরিকল্পনা নিয়েছে বনদফতর। জঙ্গল প্লাস্টিক মুক্ত হলে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে গেল ব্যাঘ্র প্রকল্প কতৃর্পক্ষ। বনদফতরের উদ্যোগে খুশির হাওয়া।
আরও পড়ুন: 'রাহুল গান্ধি একজন অপরিণতমনস্ক নেতা', সিবিআই প্রসঙ্গে রাহুলকে পাল্টা আক্রমণ জাভাড়েকরের
এতদিন বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গলে ঢোকার জন্য রাজাভাতখাওয়া চেকপোষ্টের কাছেই বনদফতরের টিকিট কাউন্টার ছিল। এখন সেটি সরিয়ে রাজাভাতখাওয়া প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সামনে নিয়ে আসা হয়েছে । এখানে বনবস্তির স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের জন্য বিনামূল্যে একটি স্টল দেওয়া হয়েছে। নিজেদের তৈরি জিনিস বিক্রি করে স্বনির্ভর হচ্ছেন মহিলারা।
পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় বারবার উঠে এসেছে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের নাম। সেই এলাকা আরও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হলে পর্যটকদের আনাগোনাও বাড়বে।