উঠোন ঘেরা ছোট্ট জায়গা। সেখানেই দিন পনেরো আগে এক বিঘা জমিতে ৭০০ গ্রাম ধানের বীজ ফেলেছিলেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য নিবেদিতা মণ্ডল, সুস্মিতা দাসেরা। তার আগে বীজকে নুন জল দিয়ে বাছাই করা হয়। গোমূত্র দিয়ে শোধন করা হয় বীজকে।
কীটনাশক তৈরির কাজও করেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা।
জৈব পদ্ধতিতে চাষে জোর
আনন্দধারা প্রকল্পে জৈব পদ্ধতিতে চাষ
advertisement
বোলপুর, রামপুরহাট-১, মহম্মদবাজারে চাষ
দুবারাজপুর ব্লকেও জৈব পদ্ধতিতে চাষ
প্রাথমিকভাবে জৈব পদ্ধতিতে ধানচাষ শুরু
আয়াশ, কুসুম্বা ও বোনহাট পঞ্চায়েতে প্রশিক্ষণ
চাষে অত্যধিক রাসায়নিক ব্যবহারে মানুষের শরীরে বিভিন্ন রোগের উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। তা থেকে ফসলকে মুক্ত করছে জৈব পদ্ধতিতে চাষ।
জৈব পদ্ধতিতে চাষে কীটনাশকের প্রয়োজন হয় না। তাতে লাভের পরিমাণ বাড়ছে চাষিদের। রোজগারের পথ পেয়েছেন মহিলারাও।
advertisement
আরও পড়ুন:
মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে রাজ্য জুড়ে চলছে উন্নয়নের জোয়ার, নজর এড়ায়নি তারকেশ্বরের মতো তীর্থস্থানও
Video: এগিয়ে বাংলা: নকশি কাঁথা বুনছেন মহিলারা, প্রশিক্ষণ ও ঋণ দিয়েছে রাজ্য
advertisement
Location :
First Published :
March 23, 2018 10:45 AM IST