সোমবার রাজভবনের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে এমনটাই জানানো হল। মোট ৩০টি বিশ্ববিদ্যালয় মাথাহীন ছিল, অর্থাৎ উপাচার্যহীন ছিল। সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি এ বার উপাচার্য পেল।
আরও পড়ুন: সামনেই মন্ত্রিসভার বৈঠক, আবারও বাড়বে ডিএ? হাতে কত টাকা আসবে, হিসেবটা বুঝে নিন
আরও পড়ুন: দারুণ খবর! ভারতের ৯ জায়গায় মিলল সোনার খনির খোঁজ, জেনে নিন কোথায় এই সুবর্ণ ভাণ্ডার..
advertisement
রাজভবনের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানান হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট গত ১১ অক্টোবর যে নির্দেশ দিয়েছিলেন তাঁর পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যপালের তরফে উপাচার্যদের পদত্যাগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। উপাচার্যরা তা গ্রহণ করেন এবং পদত্যাগ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলির কাজ যাতে ব্যাঘাত না হয় তার জন্য তাদেরকে তিন মাসের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
কিছু বিশ্ববিদ্যালয়, যেগুলি উপাচার্যহীন হয়েছিল, সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করা হয়েছে। দু'টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ও অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করা হয়েছে। কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয় একটি দীর্ঘকালীন সমস্যা ছিল যা রাজ্যপাল উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সমস্যাটি মিটিয়েছেন। এটাও সিদ্ধান্ত হয়েছে শিক্ষামূলক একটি আলোচনা সভা হবে যাতে বাংলা তার পুরনো ঐতিহ্য ফিরে পায় শিক্ষায়। রাজ্যপাল বলেছেন "নয়া প্রজন্মের জন্য রাজভবন ফাস্ট ট্র্যাক মোডে কাজ করবে।"