কী কারণে এই নির্দেশিকা তা ঘিরে কৌতুহল তুঙ্গে। যদিও বেশ কয়েকটি জায়গায় বায়োমেট্রিক দেরিতে পৌঁছেছে বলেই অভিযোগ আসছে পর্ষদে। নিরাপত্তা নিয়ে এত কড়াকড়ি করেছিল পর্ষদ। তারপরেও এই খামতি কী করে? যদিও গোটা বিষয়টি নিয়ে এখনো পর্ষদের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন- প্রাথমিকের টেট ঘিরে বড় সিদ্ধান্ত পর্ষদের, উপকৃত হবেন পরীক্ষার্থীরা
advertisement
নিরাপত্তা নিয়ে কোনরকম ঝুঁকি নিতে চাইছে না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এবার তাই পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয় পর্ষদ। সূত্রের খবর, একটি বিশেষ প্রশিক্ষিত এজেন্সিকে দিয়ে এই মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করা হবে প্রত্যেকটি পরীক্ষা কেন্দ্রে। প্রত্যেকটি পরীক্ষা কেন্দ্রে রাখা হবে একাধিক মেটাল ডিটেক্টর। পরীক্ষার্থীরা শুধুমাত্র অ্যাডমিট কার্ড ও পেন নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢুকতে পারবেন। এছাড়া পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে যাতে কোনরকম ইলেকট্রনিক গ্যাজেট বা অন্য কোন জিনিস না ঢোকে, তার জন্য মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পরীক্ষার্থীদের তল্লাশি করা হবে।
মূলত পরীক্ষার নিরাপত্তা নিশ্চিদ্র করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত ইতিমধ্যেই নিয়েছে পর্ষদ বলেই পর্ষদ সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই এই বিষয় নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদের আধিকারিকরা দফায় দফায় বৈঠক করে ফেলেছেন। পর্ষদ সূত্রে খবর, গোটা বিষয়টি নিয়ে অনেক খরচ হলেও, পরীক্ষা নিরাপত্তা নিয়ে ঝুঁকি নিতে চাননি পর্ষদের আধিকারিকরা।