২০১৯ সালে এই পরীক্ষার বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়। ২০২০ সালে এই প্রক্রিয়ার প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেই পরীক্ষার পর ছিল কম্পিউটার টেস্ট। সেখানে মোট ৯ হাজার ৩০০ প্রার্থীকে ডাকা হয়। এর পর ১৩ জুন নোটিস দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয় ৩০৪ জন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি। এর পর ১৪ জুন একটি নোটিসে বলা হয়, এই পরীক্ষায় ৮ জনকে বাতিল করা হয়েছে বাংলা না জানার কারণে। এর আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, জুনের মাঝামাঝি সেক্রেটারি ও ডিরেক্টর পদের ফল প্রকাশিত হবে। তার ২০ দিনের মাথায় রিজিওনাল পদের ফল প্রকাশিত হবে। কমিশন সূত্রে খবর কম্পিউটার টাইপিং পর্বে ও ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন পর্বে এবং টাইপ টেস্টিং পর্বে অনেকে অংশগ্রহণ করেননি।এবং পরবর্তীতে টেস্টে উত্তীর্ণ হতে পারেনি, সব মিলিয়ে এমন প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৫০০। অর্থাৎ প্রার্থীর সংখ্যা কমে হয়েছে ৭ হাজার ৮০০-এর কম।
advertisement
আরও পড়ুন : ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ফের ED দফতরে সনিয়া! প্রতিবাদে কংগ্রেসের বিক্ষোভ চরমে
পিএসসির ঘোষিত শূন্যপদ ছিল ৭২২৭। এর মধ্যে আপাতত চাকরি পেলেন মোট ৬ হাজার ৩৪৯ জন। সেক্রেটারি, ডিরেক্টর ও রিজিওনাল পিএইচ ক্যাটাগরিতে ২৫৬ জনের পোস্টি চাকরির চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হল। এর আগে, গত ১৫ জুন সেক্রেটারি ও ডিরেক্টর পদে ২৩০৮ জনের চাকরির তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল, ৬ জুলাই রিজিওনাল পোস্টি তালিকা প্রকাশ করা হয় ৩৭৮৫ জনের।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়