TRENDING:

State Government: গ্রামে শিক্ষকতা শুনে আর 'নাক সিঁটকানো' নয়! কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছে রাজ্য সরকার

Last Updated:

State Government: গ্রামে শিক্ষকতা বাধ্যতামূলক করতে চলেছে রাজ্য। এমনটাই জানালেন শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: নিউজ ১৮ বাংলার খবরের জের। গ্রামে শিক্ষকতা বাধ্যতামূলক করতে চলেছে রাজ্য। এমনটাই জানালেন শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি জানালেন, ‘গ্রামে শিক্ষকতা আমরা বাধ্যতামূলক করব। আমরা এটা কার্যকর করব। এটা ঠিক নয় গ্রামে হবু শিক্ষকরা শিক্ষকতা করাতে যেতে চাইছেন না। আমরা শহর ও গ্রামের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে চাই। দফতর দেখছে গোটা বিষয়টি।”
কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছে রাজ্য সরকার
কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছে রাজ্য সরকার
advertisement

উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সেলিংয়ে যোগ দেওয়ার পরেও গ্রামের স্কুল হওয়ায় চাকরি নিতে অনীহা প্রকাশ করে ২৫ জন চাকরিপ্রার্থী। সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য গতকালই প্রকাশ্যে আসে। চলতি সপ্তাহেই এসএসসি ও দফতরের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন শিক্ষামন্ত্রী। গ্রামে শিক্ষকতা করানো নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছেন শিক্ষা মন্ত্রী।

আরও পড়ুন, বাড়ি বাড়ি অভিষেকের চিঠি! কী লেখা আছে চিঠিতে? শাহী সভার আগেই তোলপাড়!

advertisement

আরও পড়ুন, বাজ পড়ে একদিনে ২০ জনের মৃত্যু, অসময়ের বৃষ্টিতে বিপর্যয় গুজরাতে

স্কুল সার্ভিস কমিশন সূত্রে খবর পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রামের মতো জেলাগুলিতে প্রান্তিক অঞ্চলগুলিতে চাকরি নিতেই চাইছেন না তাঁরা। যা নিয়ে, রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের অন্দরে। স্কুল সার্ভিস কমিশন সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত উচ্চমাধ্যমিকে শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সেলিং হয়েছে ৮ দিন। আর এই ৮ দিনেই প্রায় ২৫ জন চাকরি প্রার্থী তারা কাউন্সিলিংয়ে যোগ দিলেও স্কুল পছন্দ না হওয়ায় চাকরি নিলেন না। কমিশন সূত্র জানা গিয়েছে, পছন্দ না হওয়ার স্কুলগুলি গ্রামাঞ্চলেই। ফলে শিক্ষকেরা এই স্কুলগুলিতে চাকরি নিতে চাইছেন না। একাধিক শিক্ষাবিদ প্রশ্ন তুলেছেন, তাহলে আগামী দিনের গ্রামের স্কুলগুলি কি শিক্ষকহীন হয়ে থাকবে?

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পরিবেশবান্ধব থিমে মণ্ডপের গাছপালা যেন জীবন্ত, কাঁপাচ্ছে চন্দননগরের আলো
আরও দেখুন

স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার বলেন “এটা ঠিক যে স্কুলগুলির কথা বলা হচ্ছে, সেই স্কুলগুলি শহরাঞ্চলে নয় তার থেকে অনেকটাই দূরে। তবে কাউন্সিলিংয়ে এসেও চাকরি নিচ্ছেন না এর পিছনে কয়েকটি কারণও রয়েছে।” সিলেবাস কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান অভীক মজুমদার বলেছেন “এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক। গ্রামে গিয়ে শিক্ষকতা করানো অবশ্যই প্রয়োজন।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/শিক্ষা/
State Government: গ্রামে শিক্ষকতা শুনে আর 'নাক সিঁটকানো' নয়! কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছে রাজ্য সরকার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল