রায় নিয়ে কিছু বলার মত মানসিকতা নেই। তিনি বলেন, ‘আমি পরীক্ষা দিয়ে প্রথম এই চাকরিটাই পাই। আমি এবং আমার স্বামী দুজনেই একই প্যানেলে চাকরি পাই আমাদের দুজনেরই চাকরি চলে গিয়েছে। রাজ্য সরকার এখন কি সিদ্ধান্ত নেয় সে দিকেই তাকিয়ে রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাড়িতে সন্তান বাবা-মা শ্বশুর-শাশুড়ি সকলে রয়েছে এবং প্রত্যেকেই আমাদের উপর নির্ভরশীল। আদালত রায় দিলেও সরকার কী সিদ্ধান্ত জানাই তার উপরেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।
advertisement
আরও পড়ুনঃ দিনে-রাতে বারবার গ্রিন টি খাচ্ছেন! অজান্তেই মারণ রোগ ডাকছেন না তো? জানুন
যোগ্য অযোগ্যদের বাছাই করা গেল না তাঁর দায়ী যোগ্যরা কেন নেবে। আমরা তো কোন দোষ করিনি। এমনটাই জানান অংকের শিক্ষিকা অঙ্কিতা ধর। তার একটি দেড় বছরের সন্তানও রয়েছে। বারুইপুরের সীতাকুন্ডু বিদ্যায়তন স্কুলের এই বিদ্যালয়ের একসঙ্গে ছয় জনের চাকরি গিয়েছে। তার মধ্যে তিনজন শিক্ষক ও তিনজন শিক্ষিকা।