পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত মহিষাদলের গয়েশ্বরী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিল দেবাঙ্কিতা। মাধ্যমিক পাশ করার পর সে ভর্তি হয় মহিষাদলের রাজ হাইস্কুলে। ২০২২ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর খড়গপুরের একটি প্রতিষ্ঠানে নিট-এর প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করে মেধাবী এই ছাত্রী। অবশেষে মিলল সাফল্যের স্বাদ। উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ও ছিল বাবা-মা-র উৎসাহে আজ সর্বভারতীয় পরীক্ষায় বিশেষ জায়গা করে গোটা বাংলার গর্বের কারণ হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের এই মেয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: নেতাজি মূর্তির 'স্থান মাহাত্ম্য'! অত্যন্ত 'প্রতীকী' পদক্ষেপ! বললেন নেতাজি কন্যা
দেবাঙ্কিতার বাবা-মা দুজনেই পেশায় শিক্ষক। বাবা চংরাচক জগদীশ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের গণিতের শিক্ষক। মা মামুদপুর গোবিন্দ শিক্ষা নিকেতনে বাংলা পড়ান। এই সাফল্যে বাবা-মা-র অবদান অনস্বীকার্য বলে জানাল দেবাঙ্কিতা।
আরও পড়ুন: কয়লা পাচার মামলায় ফাঁপড়ে প্রেসিডেন্সি জেল সুপার! নজিরবিহীন পদক্ষেপ হাইকোর্টের
এবার নিট-এ বসেছিলেন ১৮.৭২ লাখ পরীক্ষার্থী। ওই বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কোয়ালিফাই করেছেন ৯,৯৩,০৬৯ জন। এদের মধ্যে প্রথম হয়েছেন রাজস্থানের তানিশকা। এবার নিট-এ ৭২০ নম্বরের মধ্যে ৭১৫ নম্বর পেয়েছেন মোট ৪ জন। তবে তাদের নম্বরের শতাংশের হারে পার্থক্য রয়েছে। সেই অনুযায়ী দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন আশিষ বাত্রা, তৃতীয় স্থানে নাগভূষণ গাঙ্গুলে এবং চতুর্থ স্থানে রুচা পাওয়াসে।