৬৯২ নম্বর পেয়ে যুগ্ম দ্বিতীয় হয়েছেন মালদহের কৌশিকী সরকার এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের রৌনক মণ্ডল। ৬৯১ নম্বর পেয়ে যুগ্ম তৃতীয় হয়েছেন পশ্চিম বর্ধমানের অনন্যা দাশগুপ্ত এবং পূর্ব মেদিনীপুরের দেবশিখা প্রধান। চতুর্থ হয়েছেন চার জন। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। চতুর্থ চারজন। তারা আলিপুরদুয়ার, মালদহ, হুগলির ও কলকাতার। সেই সূত্রে কলকাতা থেকে প্রথম হয়েছে শুতর্ষি ত্রিপাঠী। পঞ্চম হয়েছেন ১১ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। ষষ্ঠ হয়েছেন ৬ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। সপ্তম হয়েছেন ১০ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। অষ্টম হয়েছেন ২২ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬। নবম হয়েছেন ১৫ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫। দশম হয়েছেন ৪০ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪।
advertisement
আরও পড়ুন: 'অনুব্রত মণ্ডল বলছি', CBI-এর সামনে বসেই করলেন ফোন, প্রত্যুত্তরে অবাক তদন্তকারীরা
করোনার কারণে এর আগে দু’বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা হয়নি। এ বছর পরীক্ষা হয়। গত ৭ মার্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়। এ বছর পরীক্ষা দিয়েছিল ১১ লক্ষের বেশি ছাত্রছাত্রী। যার মধ্যে ছাত্রীর সংখ্যা ৬ লক্ষের বেশি। যা ছাত্রদের থেকে প্রায় ১১ শতাংশ বেশি। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৭৯ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করল পর্ষদ।
আরও পড়ুন: আরও এক তৃণমূল বিধায়ককে ডাক সিবিআই-এর! কে তিনি? কেনই বা ডাক পড়ল?
এ বছর মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছিল ১১,২৭,৮০০ জন, পরীক্ষা দিয়েছে ১০,৯৮৭৭৫ জন, পাশ করেছে ৯,৪৯,৯২৭ জন। পরীক্ষা বাতিল হয়েছে ১১ জনের। সেই অনুযায়ী, এ বছর পাশের হার ৮৬.৬০ শতাংশ। এ বছর পাশের হার গত বছরের তুলনায় বেশি।