1.তিনি প্রথমেই বলেন আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, এতদিন ছাত্র-ছাত্রীরা সিলেবাসটা নিশ্চয়ই দেখেছে। তার মধ্যে ১৫ টা mcq ও ২১ টা মতো scq থাকে তাই ছাত্র ছাত্রীদের কাছে যা বই আছে একবার খুঁটিয়ে পড়ে নেওয়া ভালো।
2.সাইন্স ব্যাপারটা এরকম নয় যে, হয়তো কিছু কথা লিখলাম। এখানে পুরোপুরি টু- দ্য পয়েন্টে লিখতে হয়। যেখানে ৩৬ নম্বরের প্রশ্নগুলো আছে, সেখানে নম্বর ভালো পাওয়া যায়, কারণ ছাত্র ছাত্রীরা যদি বইটা খুঁটিয়ে পড়ে। যদিও আর বেশি সময় নেই, তবু তিনি বলেন যে যদি টেক্সট বইটা খুঁটিয়ে একটু পড়ে নেওয়া দরকার।
advertisement
3.ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন যেখানে বড় বড় ছবি পড়ে, যেমন আলো, গ্যাসের আচরণে চ্যাপ্টার, বা গ্যাসের সমীকরণের অঙ্কগুলো একবার খুঁটিয়ে দেখে নিতে হবে। কারণ সময় খুব একটা নেই।
4.শেষের দিকে যদি যায় তাহলে কেমিস্ট্রি এবং ফিজিক্স। কেমিস্ট্রির পার্টটা এবার একটু বেশি আছে। একেবারে শেষের দিকে কেমিস্ট্রির যে রিঅ্যাকশনগুলো আছে সেগুলো যদি প্র্যাকটিস করে নেয়, খুব ভালো হয়। এইসব জিনিসগুলো প্রশ্নে থাকবেই বলে জানান তিনি।
5.তিনি শেষে বলেন বারবার ছাত্রছাত্রীদের কাছে আবেদন করে বলেন,টেক্সট বইটা ভাল করে পড়ুক। ভৌতবিজ্ঞান এমন কিছু কঠিন সাবজেক্ট নয়। ভাল করে পড়লে ৯০-এর উপর নম্বর পাওয়া যায়। শেষে বলেন, আরামবাগ মহকুমার সকল ছাত্র-ছাত্রীর সবার পরীক্ষা ভালো হোক। ভাল রেজাল্ট করুক।