আরও পড়ুন-বন্ধুর গর্ভধারণের কথা শুনে খুশিতে লাফিয়ে উঠলেন মহিলা, তার পর চমকে গেলেন সত্যিটা জেনে!
বিশেষ করে ই-কমার্স এবং প্রযুক্তি স্টার্ট-আপগুলোয় ৩৯ শতাংশ কর্মীর চাহিদা রয়েছে। শিক্ষামূলক পরিষেবাতেও ৩৯ শতাংশ কর্মীর চাহিদা রয়েছে। বিভিন্ন আর্থিক পরিষেবার মান উন্নত করতে প্রয়োজন ৩৮ শতাংশ কর্মীর। এফএমসিজিতে (FMCG) ৩১ শতাংশ কর্মীর প্রয়োজন। স্বাস্থ্যসেবা এবং ফার্মাসিউটিক্যালসের জন্য ৩০ শতাংশ কর্মীর প্রয়োজন। কৃষি এবং কৃষি রাসায়নিকের ক্ষেত্রে ২৯ শতাংশ কর্মী নিয়োগের প্রয়োজন।
advertisement
টিমলিজ সার্ভিসেসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট ঋতুপর্ণা চক্রবর্তী বলেছেন, “যদিও আইটি এবং প্রযুক্তি সংস্থাগুলি শহরের কর্মসংস্থানের ইকো-সিস্টেমে আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছে, তবে অন্যান্য সেক্টরগুলিও খুব বেশি পিছিয়ে নেই৷ কর্মসংস্থানের জন্য প্রকৃতপক্ষে ২১ সেক্টরের মধ্যে প্রায় ৫টি সেক্টরের জন্য প্রচুর কর্মী প্রয়োজন রয়েছে।’’
আরও পড়ুন-ফ্রিজে রাখা খাবার খেয়ে রক্ত জমাট বাঁধল যুবকের, শেষ পর্যন্ত পা কেটে বাদ দিলেন চিকিৎসকরা!
প্রতিবেদন অনুসারে বিভিন্ন সংস্থা উন্নত মানব সম্পদের জন্য উচ্চ, মধ্য অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কয়েকশো প্রার্থীকে নিয়োগ করতে চায়। শিক্ষানবিশ নবীন যুবক-যুবতীর কর্মসংস্থানের বিশেষ ক্ষেত্রে তৈরি হয়েছে। প্রায় ৪৮ শতাংশ হিসাব কর্মপ্রার্থীকে চাইছে শহরের বিভিন্ন সংস্থার। ৩৩ শতাংশ সামান্য অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কর্মী নিয়োগ করতে চায় বহু সংস্থা। বিশেষ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন অভিজ্ঞ প্রায় ২৯ শতাংশ কর্মী নিয়োগ করতে চায় শহরের বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। দেশের ১৪টি শহর এবং ২১ অঞ্চলে সুনামের সঙ্গে কর্মী নিয়োগ করে চলেছে নিয়োগকারী সংস্থা টিমলিজ। এমপ্লয়মেন্ট আউটলুক রিপোর্ট পেশাদার এইচআর সহ বহু যুবক-যুবতীকে নিয়োগ করেছে এই সংস্থা। সমগ্র দেশ জুড়ে ৩১টি সেক্টরে ৮২৯টি ছোট, মাঝারি এবং বড় কোম্পানিতে মেধার ভিত্তিতে কর্মী নিয়োগ করেছে টিমলিজ।