আজ সোমবার সকাল থেকে যাদবপুর মেন হস্টেলে ঢোকা-বেরোনোর ওপর নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। আবাসিক ছাত্ররা সই করে হস্টেলে ঢুকছে কিংবা বাইরে থেকে কেউ এলে সই করে ঢুকতে হচ্ছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের যারা স্টাফ রয়েছেন বলে দাবি করছেন, তাঁদের কোনও পরিচয় পত্র নেই, তারা অনায়াসে ঢুকছেন এবং বেরোচ্ছেন। নিরাপত্তারক্ষীদের দাবি, স্টাফদের পরিচয় পত্র রাখতে হবে কিংবা দেখাতে হবে এ রকম কোন নিয়ম নেই। তবে ছাত্ররা অনেকেই সই করছেন। আবার অনেকে সই করছেন না ঢোকা-বেরোনোর সময়।
advertisement
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়া ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, “কোনও কড়া মনোভাব নয়। নিরাপত্তার জন্য যেটা জরুরি সেটাই চিন্তা ভাবনা চলছে। সিসিটিভি শুধু নয়, আরএফআইডি নিয়েও ভাবনা চিন্তা। আমার পরিচয় আমি উপাচার্য। এর বাইরে যারা অন্যকিছু ভাবছে তাঁরা নন অ্যকাডেমিক।”
আরও পড়ুনঃ দশম শ্রেণির পড়ুয়ার অস্বাভাবিক মৃত্যু, স্কুলে র্যাগিংয়ের অভিযোগে উত্তপ্ত কাকদ্বীপ
এ দিকে, কড়া মনোভাবে সায় নেই নয়া উপাচার্যের। পরিস্থিতি বুঝেই নিরাপত্তা চান যাদবপুরের নয়া উপাচার্য। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কেই গুরুত্ব ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যের। প্রয়োজনীয়তা বুঝেই নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে। সিসি ক্যামেরা না RFID তা খতিয়ে দেখা হবে। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরকে আগাছা-জঞ্জালমুক্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর ঘুরে দেখেন যাদবপুরের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য।