গরিব পাকিস্তানের সেনাবাহিনী বড়লোক! যুদ্ধ করতে হয় না তবু ‘কাঁড়ি কাঁড়ি’ টাকা জেনারেলদের! কী করে জানেন?
এই গাছগুলো ভুল করেও বাড়ির চারপাশে লাগাবেন না! সাপ ডেকে আনে, হয়ে উঠবে ‘নাগরাজের বাসা’!
বাবা পরিয়ায়ী শ্রমিক। কর্মসূত্রে থাকেন দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে। মাসে ৮০০০টাকা পান। ধার দেনা শোধ করতেই সে টাকা খরচ হয়ে যায়। মা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। মাম্পির নিজেও শারীরিক ভাবে সুস্থ নয়। থাকার জন্য রয়েছে ছোট্ট দুটো ঘর। একটা মাটির। এই সমস্ত প্রতিকূলতাকে কাটিয়ে নিজের লক্ষে এগিয়ে চলছে সে। মেয়ের এই সাফল্যে খুবই খুশি মা শান্ত দাস।
advertisement
ফ্রিজে জমছে বরফের স্তূপ? করুন এই ‘ছোট্ট’ কাজ…! বার বার পরিষ্কারের ঝামেলা থেকে মুক্তি সহজেই!
চলার পথে পাড়া , প্রতিবেশী ও স্কুলের শিক্ষকদের যথেষ্ট সহযোগিতা পেয়েছে মাম্পি। শুধু পড়াশোনার ক্ষেত্রে নয় স্কুলের শিক্ষকদের কাছ থেকে নিজের শারীরিক অসুস্থতার জন্য যথেষ্ট সহযোগিতা পেয়েছেন তিনি। আগামী দিনে উচ্চশিক্ষা লাভ করে ডাক্তার হতে চায় সে। পরিবারের পাশে দাঁড়াতে চায় সে। খিদের জ্বালায় কাতড়ালেও হাল ছেড়ে দেয়নি। মনের অদম্য ইচ্ছা শক্তিকে মনোবল করে ক্রমাগত লড়াই করে গিয়েছে মাম্পি। তাই আজ তার এই সাফল্য। পুরুলিয়ার ভূমিকন্যার এই সাফল্যে গর্বিত গোটা জেলা।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি