TRENDING:

College Fees Due: বকেয়া কলেজের মাইনে, রোজের মজুরিতে শ্রমিকের কাজ তরুণী মেধাবী Student-র

Last Updated:

College Fees Due: কলেজের টাকা দিতে না পেরে শ্রমিকের পেশায় এলেন ১৭ বছরের মেধাবী এই তরুণী!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#হায়দরাবাদ: কয়েক সপ্তাহ আগে পর্যন্ত তেলঙ্গানার ১৭ বছর বয়সের এই তরুণীর(Student) সাফল্যের গল্পটাই হয় তো ছিল অন্যরকম। জীবনের সমস্ত প্রতিকূলতা কাটিয়ে ইন্টারমিডিয়েটে ২ বছরে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৮০%।
Learning English
Learning English
advertisement

তিরুপাথাম্মার (Thirupathamma) কলেজ (College) ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে তৃতীয় স্থানধারী হিসাবে প্রদর্শিত হওয়া থেকে শুরু করে একটি ড্রাই ফ্রুটসের প্যাকিং কোম্পানিতে দৈনিক মজুরি উপার্জনকারী হওয়া পর্যন্ত জীবন যেন ইউ-টার্ন নেওয়া এক সিনেমার প্লট। যে মেয়ের স্বপ্ন ছিল উচ্চ শিক্ষিত হয়ে আর পাঁচটা শিক্ষার্থীর মতো চাকরি করবেন তাঁকেই আজ অর্থনৈতিক দুর্দশার কারণে শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে।

advertisement

তিরুপাথাম্মার কথায় “আমার কলেজ আমার সার্টিফিকেট দিতে অস্বীকার করছে কারণ আমাকে এখনও ৮,০০০ টাকা কলেজ ফি দিতে হবে। যদিও এখনও পর্যন্ত, আমি ১৪,০০০ টাকা দিয়েছি। কিন্তু এই মুহূর্তে লকডাউন, কাজের অভাব এবং অসুস্থতার কারণে আমার বাড়িতে খাওয়ার মতো পর্যাপ্ত অর্থ উপার্জন করতেও সক্ষম মানুষের অভাব।” জওহরনগর ডাম্প ইয়ার্ডের কাছে গিরি প্রসাদ নগরের বাসিন্দা ১৭ বছরের তিরুপাথাম্মা।

advertisement

আরও পড়ুন - Rape of Model: বাগদত্তাকে ফাঁকা বাড়িতে ডেকে তিনবার ধর্ষণ, প্রেগন্যান্সি, তারপর...

তিরুপাথাম্মা তাঁর বকেয়া কলেজ ফি পরিশোধ করতে না পারায় নাগারামের বেসরকারি জুনিয়র কলেজ সিদ্ধান্ত নেয়, তাঁকে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট এবং বোনাফায়েড (Bonafide) সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না। তিরুপাথাম্মার বাবা এবং তার ২১ বছর বয়সী ভাই স্কুল ড্রপ আউট দৈনিক শ্রমিক হিসাবে কাজ করেন। লকডাউনের সময় অন্যান্য অনেক দরিদ্র শ্রমিকের মতোই তাঁরাও বাড়ির বাইরে ছিলেন। তাঁরা দু’জনেই এখন রোগে ভুগছেন। তাই মা এবং মেয়েকে সংসার চালাতে এখন হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করতে হচ্ছে। ওই তরুণীর কথায়, "মা আর আমি কাজ না করলে দিনের খাবারটুকুও আমাদের জুটবে না।”

advertisement

আরও পড়ুন - Virat Kohli slammed: এবার নিজের রেস্তোঁরা নিয়ে বিপাকে বিরাট, সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলোধনা

চাইল্ড রাইটস অ্যান্ড ইউ (Child Rights and You)-এর একটি বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে যে অক্টোবর পর্যন্ত প্রায় ৩০ জন পড়ুয়া ইতিমধ্যে ড্রপ আউট হয়ে গিয়েছে। কারণ তারা যে কলেজ এবং স্কুলগুলিতে পড়ত সেখান থেকে তাদের সার্টিফিকেট দিতে অস্বীকার করা হয়েছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ব্রাত্য বসুর সিনেমায় বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা! কবিগুরুর মাটিতে বসে কী বললেন?
আরও দেখুন

মহামারীর এই অকালে অনেক শিক্ষার্থীরা তাদের ফি দিতে পারছে না। আজ যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে সরকারি কলেজ থাকত তাহলে পড়ুয়াদের এই পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার প্রয়োজন হত না। তিরুপাথাম্মার ক্ষেত্রে তিনি যে বিএসসি নার্সিংয়ের ট্রেনিং নিচ্ছিলেন সেখানে অতি শীঘ্র তাঁর সার্টিফিকেট যদি না তুলতে পারেন, পরে আর তা সম্ভব হবে না। হয় তো তিরুপাথাম্মার ভাগ্যে চিরতরেই অন্ধকার নেমে আসবে!

বাংলা খবর/ খবর/চাকরি ও শিক্ষা/
College Fees Due: বকেয়া কলেজের মাইনে, রোজের মজুরিতে শ্রমিকের কাজ তরুণী মেধাবী Student-র
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল