TRENDING:

Education: কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতি মেনে স্নাতক কি ৪ বছরের? স্পষ্ট হবে ৪ সপ্তাহের মধ্যেই, নেতৃত্বে সুরঞ্জন

Last Updated:

সম্প্রতি রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় গুলিতে ইউজিসির সুপারিশ মেনে জাতীয় শিক্ষানীতি কার্যকর করার বিষয় চিঠি দিয়েছিল রাজ্য। কিন্তু এবার সেই নির্দেশিকা আপাতত কার্যকর না করে বিশেষজ্ঞ কমিটির মতামত নিতে চাইছে রাজ্য।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: রাজ্যের উচ্চশিক্ষায় কী পাঠ্যক্রম হবে? কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতি মেনে স্নাতকের চার বছরের পাঠক্রম হবে নাকি তিন বছরের? গোটা বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসার আগে রাজ্য তৈরি করল ৬ সদস্যের বিশেষজ্ঞ কমিটি। বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাসকে। বিশেষজ্ঞ কমিটিতে বাঁকুড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দেবনারায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ওম প্রকাশ মিশ্র, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নির্মাল্যনারায়ণ চক্রবর্তী, উচ্চ শিক্ষা সংসদের ভাইস চেয়ারম্যান কৌশিকী দাশগুপ্ত ও উচ্চশিক্ষা সংসদের যুগ্ম সচিব মৌমিতা ভট্টাচার্য এই কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে কাজ করবেন। উচ্চশিক্ষা দফতরের তরফে এই কমিটিকে চার সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।
কী সিদ্ধান্ত নেবে কমিটি?
কী সিদ্ধান্ত নেবে কমিটি?
advertisement

রাজ্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো বিশেষত রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে কীভাবে নতুন পাঠ্যক্রম ও রুপরেখা তৈরি করা যায়, তারই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এই ছয় সদস্যের কমিটিকে। গত শনিবারই শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেছিলেন "চার বছরে স্নাতকের পাঠক্রম চালু হবে নাকি এই নিয়ে কোন কথা বলব না। চার বছরের স্নাতক কোর্স নিয়ে কমিটি গঠন করা হবে উপাচার্যদের নিয়ে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কীভাবে কার্যকর করা যায়, তা নিয়ে সেই কমিটি মতামত দেবে। তারপরই এই বিষয় নিয়ে যা বলার বলব।"

advertisement

আরও পড়ুন: বড় সিদ্ধান্ত মমতার, সাগরদিঘির ফলের পরই মন্ত্রিসভায় করলেন জরুরি রদবদল

এর পাশাপাশি চার বছর ধরে স্নাতকের পাঠক্রম চালু করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলির পরিকাঠামো সমানভাবে রয়েছে নাকি তা নিয়েও গত শনিবার প্রশ্ন তুলেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। গত শনিবার তিনি বলেছিলেন "এই নির্দেশিকা নিয়ে আমরা বলতে পারি পরিকাঠামোর জন্য যে প্রচুর টাকা দরকার সেই বিষয়ে ইউজিসি নীরব রয়েছে। সেই অর্থের ক্ষেত্রে পরিষ্কার নির্দেশিকা চাই।" প্রসঙ্গত রাজ্যে একাধিক নয়া বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সেই বিশ্ববিদ্যালয় গুলিতে কীভাবে ৪ বছরে স্নাতকের পাঠক্রম চালু করা যেতে পারে, তা নিয়েও আলোচনা চায় উচ্চশিক্ষা দফতরের আধিকারিকরা।

advertisement

এই সেই বিজ্ঞপ্তি

আরও পড়ুন: 'সব বাম নেতাদের বাড়ির লোক-স্ত্রী'রা চাকরি পেয়েছে', বিস্ফোরক মন্ত্রী! সামনে ৫ নামও

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

যদিও সম্প্রতি মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে একটি বৈঠকে উপস্থিত থেকে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জানিয়েছিলেন, জাতীয় শিক্ষানীতির বিভিন্ন সুপারিশ উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে কার্যকর করা না গেলে আগামিদিনে রাজ্যে ছাত্রছাত্রীরা সমস্যায় পড়তে পারে। যদিও গত ১৭ মার্চ উচ্চ শিক্ষা দফতরের তরফে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্টারকে চিঠি পাঠিয়ে ইউজিসি-র দেওয়া চিঠি যুক্ত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আপাতত ইউজিসির সেই পাঠক্রম কার্যকর করার ক্ষেত্রে রাজ্য ধীরে চলার নীতি নিল। আপাতত বিশেষজ্ঞ কমিটির মতামতের ওপরেই রাজ্য উচ্চ শিক্ষার পাঠক্রমের ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/শিক্ষা/
Education: কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতি মেনে স্নাতক কি ৪ বছরের? স্পষ্ট হবে ৪ সপ্তাহের মধ্যেই, নেতৃত্বে সুরঞ্জন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল