বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে শিক্ষকপদ রয়েছে ৮৬০টি, যার মধ্যে ফাঁকা ৪৫৫টি। শিক্ষাকর্মীর পরিস্থিতি আরও সংকটজনক—মোট প্রায় ৫,০০০ পদের বিপরীতে কর্মরত মাত্র ১,৫০০ জন। শেষবার শিক্ষাকর্মী নিয়োগ হয়েছে ২০০৫-০৬ সালে। তারপর থেকে বহু বছর কোনও নিয়োগ না হওয়ায় প্রশাসনিক কাজেও ঘাটতির প্রভাব পড়ছে। সিন্ডিকেট বৈঠকে শূন্যপদ পূরণের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় এবং অনুমোদনও মেলে।
advertisement
টাকা বাড়বে! Gen z-রা অভ্যাস গড়ে তুলুন শুরু থেকেই, ৮টি জরুরি আর্থিক পরামর্শ মেনে চললেই ধনী হবেন
বেড়েই চলেছে দাম! আজ ৫ লক্ষ টাকার সোনা কিনলে ২০৩০ সালে তার দাম কত হবে? বিনিয়োগের আগে জেনে নিন
তবে জাতিসংরক্ষণ সংক্রান্ত মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন থাকায় নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আইনি দিককে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে চাইছে বিশ্ববিদ্যালয়। ২০২২ সালে শিক্ষক নিয়োগের শেষ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। সূত্রের খবর, নতুন বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে আগের বিজ্ঞপ্তি থেকেই নিয়োগ সম্পূর্ণ করার পরিকল্পনা করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শীঘ্রই সেই কাজ শুরু হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শীর্ষ আধিকারিক জানান, “প্রথমে শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। সেই প্রক্রিয়া কিছুটা এগোলে শিক্ষাকর্মীদের স্থায়ী পদে নিয়োগ শুরু হবে। যত দ্রুত সম্ভব নিয়োগ সম্পন্ন করা প্রয়োজন।”
এ মুহূর্তে সংকট বিশেষভাবে প্রকট একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে। এমবিএ, জার্নালিজম এবং নিউরোসায়েন্স বিভাগে শিক্ষক সংখ্যা এখন মাত্র একজন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ৬০টি বিভাগের মধ্যে বহু বিভাগেই শিক্ষক সংখ্যা ১০-এর নীচে নেমে গেছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
