দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের পর এ বার কী উপহার পাবে বাংলা? একুশের মঞ্চে বড় ঘোষণা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের
আপনার পোস্ট অফিসে অ্যাকাউন্ট আছে? তাহলে এখনই এটা করুন, নইলে অ্যাকাউন্ট ‘ফ্রিজ’ হয়ে যাবে!
যা কোনো পরীক্ষা নয়, যা শুধুই প্রতিযোগিতা। যে এই প্রতিযোগিতার সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছায় সেই জয়ী। সে মতোই নাসার কেনেডি স্পেস রিসার্চ সেন্টার প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে বাছাই করা ছাত্রদের নিয়ে গবেষণার কাজে অংশগ্রহণ করবার অনুমতি দেয়। তার জন্য প্রতিবছর একটা প্রতিযোগিতা বাধ্যতামূলক। সেখানে একটা থিম দেওয়া থাকে তার ওপরে প্রপোজাল লিখেই জমা করতে হয়। প্রথমে রিজিওনাল লেভেল, তারপর ন্যাশনাল লেভেল, এরপর এশিয়ান লেভেল। সবকিছুর অন্তিমের পর ইন্টারন্যাশনাল লেভেলে কেনেডি স্পেস রিসার্চ সেন্টারে যাবার অনুমতি। এ যেন এক ফালি স্বপ্নপূরণ।
advertisement
এবার স্পেস রিসার্চ সেন্টারে স্পেস ডিজাইন নিয়ে গবেষণা শুরুর পদক্ষেপ। ভারতবর্ষ থেকে অনেকেই এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলেও উত্তর ২৪ পরগনার অন্তর্গত ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের মোহনপুরের ঘরের ছেলে ইন্দ্রনীল মণ্ডল এই প্রতিযোগিতায় জয়ী। আর জয়ের পতাকা ওড়ার বার্তা এটাই যে, কয়েক দিনের মধ্যেই মোহনপুরের ইন্দ্রনীল পাড়ি দেবে নাসার স্পেস রিসার্চ সেন্টারে গবেষণার জন্য। যদিও ইন্দ্রনীল তার সম্পূর্ণ কৃতিত্বই সে তার মাকে অর্পণ করেছে। পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম, দক্ষতা, একনিষ্ঠতার প্রতিফলন তার জয়ীর শিরোপা। এ হেন সাফল্যে আবেগঘন পরিস্থিতি ইন্দ্রজিৎ পরিবার সহ এলাকাবাসীর।
শুভজিৎ সরকার