আরও পড়ুনঃ বিক্ষোভের জেরে বাঁকুড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সাঁওতালি মাধ্যমে পড়শোনার অনুমোদন রাজ্যের!
প্রসঙ্গত, বিধানসভা নির্বাচনের সময় স্বপন মজুমদারের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল শাসক দল। নির্বাচনের সময় জমা দেওয়া শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট ভুয়ো বলে দাবি করেছিলেন শাসক দলের একাধিক নেতারা। এ নিয়ে হাইকোর্টও দ্বারস্থ হতে দেখা যায় শাসক দলের নেতাদের। সেই কারণেই কি শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট পেতে এত তোড়জোর বিধায়কের, প্রশ্ন তুলছে শাসক দলের নেতাকর্মীরা।
advertisement
বিষয়টি নিয়ে বনগাঁ পৌরসভার চেয়ারম্যান গোপাল শেঠ বলেন, ‘বনগাঁর মানুষ হিসেবে আমরা লজ্জিত, যে সার্টিফিকেট নিয়ে শিক্ষিত হতে চাইছে একজন। এটা একমাত্র বিরোধীদল বিজেপির পক্ষেই সম্ভব।’ গোপাল বাবু আরও বলেন, ‘এটা নিয়ে এখনও আদালতে মামলা চলছে। কীভাবে উনি উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার এডমিট কার্ড পেলেন, আমরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দারস্থ হব। প্রয়োজনে ইডি সিবিআই ও রাজ্য সরকারের মাধ্যমে তদন্তের দাবি জানাব।’ তবে বিরোধীদের এই সমস্ত কথায় আমল দিতে নারাজ বিজেপির এই উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী বিধায়ক। তার মতে, পড়াশোনা কোন বয়স নেই। তিনি এরপর গ্রেজুয়েশন ও করতে চান বলে জানিয়েছেন।
Rudra Narayan Roy