সম্প্রতি এই বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েই উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন রাজ্যপাল। এ বার সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যই পদত্যাগ-পত্র পাঠালেন রাজ্যপালকে। ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ বলেই উল্লেখ করেছেন তিনি তাঁর পদত্যাগ পত্রে বলে সূত্রের খবর। তবে সম্প্রতি রাজ্যপালের সঙ্গে বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে মতানৈক্য তৈরি হয়েছিল বলেই সূত্রের খবর।
রাজ্যপাল ও রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির দ্বন্দ্ব অনেকদিন ধরেই৷ বারংবার এই নিয়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ ও তাঁদের কার্যক্রম নিয়েও একাধিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে৷ উপাচার্যের কর্মপদ্ধতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারী মহলেও নানারকম অশান্তি হয়েছিল শেষ কয়েকদিন৷ গৌতম মজুমদারকে একাধিক পদক্ষেপ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন শিক্ষকরা৷
advertisement
আরও পড়ুন, ত্রিপুরায় দুই বিধানসভা উপনির্বাচন, লোকসভার আগে শক্তি মেপে নিতে তৈরি পদ্ম শিবির
আরও পড়ুন, ৬ মাসের মধ্যে বউবাজার সমস্যার সমাধান! ধর্মতলা থেকে হাওড়া শুরু ‘ডিপ ফ্রিজিং’
তবে উপাচার্য যে আজই হঠাৎ করে পদত্যাগ করবেন, তা আন্দাজ করতে পারেননি কেউই৷ উপাচার্যের পদত্যাগের খবর পেয়ে কার্যত অবাকই হয়েছেন তাঁরা৷ আপাতত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো মৌলানা আবুল কালাম আজাদ বিশ্ববিদ্যালয়ও উপাচার্যহীন হয়ে পড়ে রইল৷ স্বাভাবিক ভাবে প্রশ্ন উঠছে উচ্চশিক্ষার এই প্রতিষ্ঠানগুলি উপাচার্যের অভাবে নানা কারণেই অসুবিধার মুখে পড়ছে, তার সমাধান কী হবে, তাই নিয়ে সন্দেহ আছে৷