প্রতিটি অঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আবার পড়ুয়াদের বিভিন্ন দিকের দক্ষতাকেও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় গুলিতে। আধুনিক শিক্ষণ পদ্ধতি থেকে শুরু করে সমস্ত দিক গুলিতে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ২০২০ সালে নতুন ন্যাশনাল এডুকেশন পলিসি নিয়ম চালু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনের নতুন আলো! অভিনব এই উদ্যোগের কথা জানলে আপনারও মন ভরে যাবে
advertisement
তিন বছর পূর্ণ হয়েছে নতুন এই সিস্টেমের। নতুন শিক্ষামীতি মেনে দেশের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিতে ২০২২- ২৩ শিক্ষাবর্ষে বালবাটিকা পাইলট প্রজেক্ট হিসাবে নেওয়া হয়েছিল। প্রথম পর্যায়ে ৫০ টি স্কুলে চালু করা হয়েছিল। এই শ্রেণীতে তিন বছর বয়স থেকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুরা ভর্তি হতে পারবে। পাইলট প্রজেক্ট সফল হওয়ায় চলতি শিক্ষা বর্ষ থেকে দেশের ৫০০টি স্কুলে বালবাটিকা চালু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এবারও কি দক্ষিণবঙ্গের এই জেলায় রেকর্ড বৃষ্টি? জানুন আবহাওয়ার আগাম আপডেট
ধীরে ধীরে দেশের সমস্ত স্কুলগুলিতে চালু করা হবে বলে জানানো হয়েছে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় কমিটির পক্ষ থেকে। মালদহ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের প্রিন্সিপাল এস.কে.পান্ডে বলেন, নতুন শিক্ষানীতি মেনে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে কেন্দ্র বিদ্যালয়গুলিতে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বালবাটিকা।
অঙ্গনওয়াড়ী প্রি নার্সারি পর্যায়ে শিশুদের পঠন-পাঠন শুরু হয়েছে। তিন বছর বয়সী শিশুরা ভর্তি হতে পারবে। দেশের ইতিমধ্যে ৫০০ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় চালু হয়েছে ধীরে ধীরে আগামীতে সমস্ত স্কুলগুলিতে চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। নতুন শিক্ষানীতি আসার আগে ছয় বছরের নিচে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিতে শিশুদের ভর্তি করা যেত না।
শুধুমাত্র প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পঠন পাঠন ছিল। এবার প্রি-নার্সারী পর্যায়েও সমস্ত কেন্দ্রীয় বিদ্যায়গুলিতে পঠন-পাঠন শুরু হতে চলেছে।শুধু তাই নয় নতুন শিক্ষা নীতি মেনে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিতে পঠন-পাঠন পদ্ধতিতে ও আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছে।
হরষিত সিংহ