উল্লেখ্য বৃহস্পতিবার চোপড়া থানার দাসপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কুলাগাঁও গ্রামে সপিতউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে তার স্ত্রীকে ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠেছিল। এই ঘটনায় গুরুতর জখম হন অভিযুক্তের স্ত্রী মালেখা খাতুন। পরিবারের সদস্যরা গুরুতর জখম অবস্থায় ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়। এরপর ওই মহিলার অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে রেফার করে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা।
advertisement
আরও পড়ুন: করমণ্ডল দুর্ঘটনার পর বিরাট সিদ্ধান্ত রেলের! রেলে যাঁরা চাকরি করেন, তাঁদের জন্য বড় খবর
ঘটনার পর থেকেই সুপিতউদ্দিন পলাতক ছিলেন। শুক্রবার সকালে চোপড়া থানার ঘিরনিগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের ধনসিমগছ এলাকায় ওই ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ওই ব্যক্তি তার স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে প্রাণে মারার চেষ্টা করে ছিল। ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিল ওই ব্যক্তি বলে অভিযোগ। এদিন সকালে মাঠের একটি গাছে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় কিছু স্থানীয় বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন: ভয়াবহ দুর্ঘটনা হতে পারে, ৪ মাস আগেই সাবধান করেন রেলকর্তা! করমণ্ডল-কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট
খবর জানাজানি হতেই এলাকার মানুষ সেখানে ভিড় জমাতে শুরু করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় চোপড়া থানার দাসপাড়া ফাঁড়ির পুলিশ। পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠিয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
চঞ্চল মোদক