সোমবার WHO–এর প্রধান জানিয়েছেন, দেখা যাচ্ছে, শরীরে ব্যাক্টিরিয়াল ইনফেকশন রোধ করার একটা ক্ষমতা তৈরি হচ্ছে। যাকে অ্যান্টি অফ ব্যাক্টিরিয়াল ইনফেকশন বলা যায়। যা প্রথাগত চিকিৎসার পথে একটা বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। করোনা ভাইরাস আতঙ্কের সময় অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার ফলে সেই বিপদের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা। এর ফলে শুধু এখন নয়, ভবিষ্যতেও বিপদের মুখে পড়তে হতে পারে সাধারণ মানুষকে। বাড়তে পারে মৃত্যুহার।
advertisement
WHO–জানিয়েছে করোনা আক্রান্তের একটা সামান্য অংশেরই অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োজন। মৃদু উপসর্গ বা সামান্য অসুস্থতা নিয়ে যে করোনা আক্রান্তরা চিকিৎসা করাচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ওষুধ ব্যবহারের বিষয়ে নির্দিষ্ট গাইডলাইনও প্রস্তুত করেছে WHO। সেটি মেনে চললে, শরীরে অ্যান্টিব্যাক্টিরিয়াল রেসিস্টেন্স তৈরির বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে যা পরবর্তীতে চিকিৎসার ক্ষেত্রে কাজে লাগবে। বিশেষত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলির ক্ষেত্রে তিনি এই নিয়ে বেশি চিন্তিত। কারণ, তিনি মনে করেন অনেক দরিদ্র দেশে প্রাণদায়ী ওষুধের যথেষ্ট সরবরাহ থাকে না বলেই অ্যান্টিবায়োটিকের বাড়বাড়ন্ত। আর সেই জন্যই প্রাণ যেতে বসেছে মানুষের।