এই সার্ভেলেন্সের (Sentinel Survey) মাধ্যমে রাজ্যের ভৌগলিক এলাকা অনুযায়ী সংক্রমনের গতিবিধি এবং করোনা সংক্রমণ কতটা বিস্তৃত হয়েছে সেটা বোঝা যাবে। গোষ্ঠী সংক্রমণ কতটা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে এবং আগামী দিনে কীভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব হবে তার গোটা রূপরেখা এর মাধ্যমে পরিষ্কার হবে স্বাস্থ্য দফতরের।
মূলত উপসর্গহীন ব্যক্তিদের করোনা পরীক্ষা করা হবে।
advertisement
তবে প্রাথমিকভাবে প্রত্যেকটি জেলার ৪০০ জন করে প্রতি মাসে পরীক্ষা হবে ১১০০০-এর কিছু বেশি। বাড়ি বাড়ি গিয়ে পরীক্ষা করার পরিকাঠামো না থাকায় এবং আর্থিক সমস্যা থাকায় আপাতত হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসাধীন রোগীদের পরীক্ষাতেই জোর দেওয়া হবে। মূলত তৃতীয় ঢেউ আটকাতে এই ব্যবস্থা।
এর প্রধান উদ্দেশ্য, উপসর্গহীন করোনা আক্রান্তদের খুঁজে বার করে সংক্রমণে রাশ টানা। মূলত, হাসপাতালে ভর্তি করোনা আক্রান্তদের থেকেই এই অনুসন্ধান শুরু হবে। এর জন্য প্রত্যেক জেলা ও স্বাস্থ্য জেলা থেকে একটি করে হাসপাতাল চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের ২৮টি হাসপাতালকে বেছে নেওয়া হয়েছে। যেমন, কলকাতা থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজকে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই সব জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে।
